বাংলাপ্রেস ডেস্ক: ম্যাচ এগোচ্ছিল এক্সট্রা টাইমের দিকে। ইনজুরি টাইমের প্রথম মিনিটে গোল করে আর সেটা হতে দেননি ওলি ওয়াটকিন্স। সুপার সাবের লক্ষ্যভেদে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে ফাইনালে ইংল্যান্ড।
বুধবার ডর্টমুন্ডের সিগন্যাল ইদুনা পার্কে ২-১ গোলে জিতে টানা দ্বিতীয়বার ইউরোর ফাইনালে ইংল্যান্ড। ১৯৮৮ সালের চ্যাম্পিয়নদের বিদায় করে দিলো তারা।
৮০ মিনিটে হ্যারি কেইনের বদলি হয়ে মাঠে নামেন ওয়াটকিন্স। তার আগের মিনিটে বুকায়ো সাকা গোল করলেও তা অফসাইডে বাতিল হয়।
দ্বিতীয়ার্ধে এই দুটি স্পষ্ট সুযোগ নিয়ে কাজে লাগায় ইংল্যান্ড। এর আগে পরে ইংলিশ কিপার জর্ডান পিকফোর্ড দারুণ দুটি সেভে নেদারল্যান্ডসকে হতাশ করেন।
ইংল্যান্ড পিছিয়ে পড়েছিল সপ্তম মিনিটে। ডেকলান রাইসের কাছ থেকে বল ছিনিয়ে আক্রমণ করেন জাভি সিমন্স, বক্সে ঢোকার মুহূর্তে তার নেওয়া জোরালো শট পিকফোর্ড আটকাতে পারেননি।
সাত মিনিট পর ইংল্যান্ড সুযোগ পেয়ে যায় বিতর্কিত পেনাল্টি থেকে। কেইন ডাচদের বক্সের মধ্যে ডুমফ্রাইসের ফাউল হলে ভিএআর চেক করে পেনাল্টি দেন রেফারি। কেইন ডাচ কিপারের ডান পাশ দিয়ে জাল কাঁপিয়ে ১৮ মিনিটে সমতা ফেরান। তাতে করে ইউরো ইতিহাসে নক আউটে রেকর্ড ৬ গোল করলেন অধিনায়ক।
এরপর দ্রুত দুটি সুযোগ নষ্ট করে ইংল্যান্ড। ২৩ মিনিটে ফিল ফোডেনের শট গোললাইন থেকে ফিরিয়ে দেন ডুমফ্রাইস। প্রতিপক্ষকে পেনাল্টির সুযোগ করে দেওয়া এই ডাচ ডিফেন্ডার কিছুক্ষণ পর হেড করে ক্রসবার কাঁপান। ফোডেন আবারও ইংলিশদের হতাশ করে। বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া তার শট দূরের পোস্টে আঘাত করে।
বিপি।এসএম