Home বাংলাদেশরংপুর নিখোঁজ দুই ছাত্রকে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দিলেন ডোমার পুলিশ

নিখোঁজ দুই ছাত্রকে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দিলেন ডোমার পুলিশ

by বাংলাপ্রেস ডেস্ক
A+A-
Reset

আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি: নিখোঁজের পাঁচদিন পর নীলফামারীর ডোমার উপজেলার ডারকামারী আমজোড়াচাঁদ হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার দুই ছাত্রকে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দিলো ডোমার থানা পুলিশ।
বুধবার বিকাল তিনটার দিকে ডোমার থানায় নারী শিশু বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী ডেস্ক এবং উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার মাধ্যমে
তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

ওই দুই ছাত্র হলেন,উপজেলার জোড়াবাড়ী এলাকার মো বাচ্চা মিয়ার ছেলে নুর জামাল (১২) ও একই এলাকার আজিজুল ইসলামের ছেলে রিপন ইসলাম (১২)। ডোমার থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ২৯ জুলাই মাদ্রাসা হতে দুপুরে খাবারের জন্য বাড়ী যাওয়ার সময় তারা নিখোঁজ হয়। বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখোঁজি করে তাদের না পাওয়ায় ৩০জুলাই ডোমার থানায় পৃথকভাবে দু’টি সাধারণ ডায়েরী করে দুই পরিবার। এরপর ডোমার সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আলী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে সৈয়দপুরে তাদের অবস্থান সনাক্ত করে। এতে ডোমার থানার এসআই লুৎফর রহমান সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে সৈয়দপুরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে রাবেয়া এলাকার লিটনের হোটেল হতে তাদের উদ্ধার করে। তারা দুইজনেই অভিমান করে সৈয়দপুরে চলে যায় বলে পুলিশ জানায়।

বুধবার বিকাল তিনটার দিকে ডোমার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী, সমাজ সেবা কর্মকর্তা ফিরোজুল
ইসলাম, পুলিশের নারী শিশু বয়স্ক ও প্রতিবন্ধি ডেস্কের মাধ্যমে এএসআই জেসমিন আক্তার উদ্ধার হওয়া ওই দুই ছাত্রকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে। নুর জামালের বাবা বাচ্চা মিয়া বলেন, আমার ছেলে নিখোঁজ হওয়ায় খুব দঃুশ্চিন্তা ও ভয়ে ছিলোম। পুলিশ আমার ছেলেকে ফিরিয়ে দিয়েছে। ডোমার থানা পুলিশের জন্য অনেক দোয়া করি। এ বিষয়ে ডোমার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহমুদ উন নবী বলেন, দুই মাদ্রাসা ছাত্র অভিমান করে সৈয়দপুরে গিয়ে একটি হোটেলে কাজ করে সেখানেই থাকতো। তাদের উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

বিপি/কেজে

You may also like

Leave a Comment

কানেকটিকাট, যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বৃহত্তম বাংলা অনলাইন সংবাদপত্র

ফোন: +১-৮৬০-৯৭০-৭৫৭৫   ইমেইল: [email protected]
স্বত্ব © ২০১৫-২০২৩ বাংলা প্রেস | সম্পাদক ও প্রকাশক: ছাবেদ সাথী