১৪ অক্টোবর ২০২৫

ছেলের জন্য এক হলেন শাকিব-অপু

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৩৮ পিএম
ছেলের জন্য এক হলেন শাকিব-অপু

বাংলাপ্রেস অনলাইন : একমাত্র সন্তান আব্রাম খান জয়ের জন্য এক হলেন শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। সম্প্রতি তাঁরা দুজন ছেলেকে স্কুলে ভর্তি করতে যান বারিধারায় আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা (এআইএসডি) স্কুলে। স্কুল কর্তৃপক্ষের পরামর্শে আব্রামকে প্লে-গ্রুপে ভর্তি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে শাকিব খান বলেন, ‘সবার আগে আমার সন্তান। তাকে ভর্তি করাতেই আমরা বারিধারায় আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে গিয়েছিলাম। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ বলেছে, তিন বছর না হলে ভর্তি করা যাবে না। পরে তাদের পরামর্শে জয়কে প্লে-গ্রুপে ভর্তি করিয়েছি।’

জয়কে নিয়ে শাকিব আরো বলেন, ‘জয়ের সঙ্গে সময়টা আমার অনেক ভালো কাটে। তার সুন্দর একটা ভবিষ্যতের জন্য আমি বাবা হিসেবে চেষ্টা করব। পড়াশোনার প্রতি তার আলাদা একটা আগ্রহ রয়েছে। আমি নিজেও তার সঙ্গে মাঝেমধ্যে পড়তে বসে যাই।’

গত বছর এপ্রিলে ঢাকাই ছবির নতুন নায়িকা শবনম বুবলীর সঙ্গে শাকিব ঘরোয়া পরিবেশে একটি ছবি তোলেন। ছবিটিতে ‘ফ্যামিলি টাইম’ ক্যাপশন লিখে নিজের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রকাশ করেন বুবলী। এরপরই অপু বিশ্বাসের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটে শাকিব খানের। ছবিটি প্রকাশের পর গণমাধ্যমে দীর্ঘদিন গোপনে থাকা বিয়ে ও সন্তানের বিষয়টি খোলাসা করেন অপু। তখন থেকেই শাকিবের সঙ্গে অপুর দ্বন্দ্ব শুরু হয়, যা পরে তালাকানামা পাঠানো পর্যন্ত গিয়ে গড়ায়।

গত বছরের ডিসেম্বরে অপু বিশ্বাসকে তালাকের নোটিশ পাঠান শাকিব খান। তালাকের একটি কপি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে পাঠানো হয়। গত ২৪ ডিসেম্বর একটি চিঠির মাধ্যমে সিটি করপোরেশনে ১৫ জানুয়ারি হাজির হতে শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসকে বলা হয়। সেদিন শুধু অপু বিশ্বাস সিটি করপোরেশনে যান। শাকিব খান তখন থাইল্যান্ডে একটি ছবির গানের শুটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন। দ্বিতীয়বার ১২ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ডাকা হলে শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস দুজনে অনুপস্থিত থাকেন। ১২ মার্চ তৃতীয় ও শেষবারের জন্য তাঁদের আবারও ডাকা হয়েছে। দুপুর ১২টা নাগাদ কেউ উপস্থিত না হওয়ায় বিবাহবিচ্ছেদ কার্যকর হয়।

বাংলাপ্রেস/এফএস

[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন