১৩ অক্টোবর ২০২৫

‘হানিয়া আমির খালি পেটে ৩–৪টা নাগা মরিচ দিয়ে ফুচকা খেয়েছে’

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
‘হানিয়া আমির খালি পেটে ৩–৪টা নাগা মরিচ দিয়ে ফুচকা খেয়েছে’
বাংলাপ্রেস ডেস্ক:   নব্বই দশকের জনপ্রিয় নায়ক নাঈম নবাব স্যার সলিমুল্লাহর প্রপৌত্র। এখন তিনি অভিনয় থেকে দূরে, পরিবার নিয়েই ব্যস্ত সময় কাটান। তার দুই মেয়ে—নামিরা নাঈম দেশে থেকে পোশাক ব্যবসা শুরু করেছেন, আরেকজন মাহাদিয়া নাঈম বর্তমানে দেশের বাইরে।
নামিরা বলেন, ‘রাফসান একটি ভিডিও ভ্লগ বানাবে, তার ইচ্ছা ঢাকার আহসান মঞ্জিলে সেটির শুটিং করবেন। কীভাবে যেন জেনেছে, আমাদের সঙ্গে নবাব পরিবারের সম্পর্কের কথা। এরপর আমার সঙ্গে কথা বলে। তারপর শুটিংয়ের অনুমতি মেলে। সিদ্ধান্ত হয়, একদম সকাল সকাল শুটিং করতে হবে। এরপর আমরা ভোর সাড়ে চারটায় আহসান মঞ্জিলে যাই। হানিয়া আসেন সাড়ে পাঁচটার দিকে। টানা সাড়ে তিন ঘণ্টা শুটিং হয়। আমরা আহসান মঞ্জিল থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে বেরিয়ে পড়ি।’ তিনি আরও বলেন, ‘হানিয়ার সঙ্গে অনেক গল্প হয়েছে। নবাব পরিবারের সন্তান হিসেবে অনেক কিছুই শুনেছে। পাকিস্তানেও আমাদের আত্মীয়স্বজনেরা আছেন, সেই গল্পও শুনল। পাকিস্তানি ডিজাইনার আমির আদনান এবং অভিনয়শিল্পী ও গায়ক আলী জাফরের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটা পারিবারিক, তাদের নিয়েও আলাপ হলো। ইনস্টাগ্রাম থেকে তার একরকম ব্যক্তিত্বের ব্যাপারে উপলব্ধি করেছি, কিন্তু সামনাসামনি অন্য রকমভাবে তাকে আবিষ্কার করলাম। খুই চমৎকার, প্রাণখোলা একজন মানুষ। অনেক মজা করেছি আমরা।’ ঢাকায় অবস্থানকালে পথের ধারের খাবারও দারুণ উপভোগ করেছেন হানিয়া আমির। নামিরার ভাষায়,  ‘একদম সকালে যখন হানিয়া আমির শুটিং করতে আসে, শুনেছি তখনো নাশতাও করেনি। কিন্তু খালি পেটে নাগা মরিচের ঝালমুড়ি বেশ মজা করে খেয়েছে। ফুচকা খেয়েছে ৩–৪টা নাগা মরিচ দিয়ে। আমরা তো মরিচের ঝালে উহু আহ করছি। অথচ এই ঝালে যেন হানিয়ার জন্য খুবই স্বাভাবিক।’ [বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি>টিডি 
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন