বাংলাপ্রেস ডেস্ক: কলকাতার চলচ্চিত্রে অভিষিক্ত হতে যাচ্ছেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী তানজিন তিশা। থ্রি ইডিয়ট অভিনেতা শরমন যোশির সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ারের কথা শোনা যায়। একই সঙ্গে শোনা গিয়েছিল এতে অভিনয় করবেন খায়রুল বাসার। তবে খায়রুল বাসার এতে অভিনয় করছেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন।এরইমধ্যে কলকাতায় আজ বৃহস্পতিবার ‘ভালোবাসার মরশুম’ নামের এই চলচ্চিত্রের মহরত অনুষ্ঠিত হলো। এই মহরতে হাজির হন বলিউড অভিনেতা শরমন যোশি। কলকাতার গণমাধ্যম অনুযায়ী জানা যায়, এম এন রাজ পরিচালিত এই চলচ্চিত্রে জুটি বাঁধছেন মূলত শরমন যোশি ও কলকাতার অভিনেত্রী সুস্মিতা। যাকে নিয়ে কদিন আগেই সৃজিৎ চ্যাটার্জির সম্পর্কের গুঞ্জন ছড়িয়েছিল।কলকাতায় ছবির মহরতে গিয়ে শরমিন যোশি প্রথমেই কিংবদন্তি পরিচালক সত্যজিৎ রায়কে স্মরণ করলেন। এই অভিনেতা বললেন, ‘আমি বহু বছর ধরে বাংলা সিনেমার দর্শক। তাছাড়া আমি সত্যজিৎ রায় সাহেবের বিরাট ভক্ত। ভূতের ভবিষ্যৎ-এর হিন্দি রিমেক ‘গ্যাং অব ঘোস্টস’-এ আমি অভিনয় করেছি।স্থানীয় ভাষার ছবির একটা আলাদা মাহাত্ম আছে। নতুন ছবির জন্য আমি খুবই উত্তেজিত। সবার মিলিত প্রচেষ্টায় একটা ভালো কাজ দর্শককে উপহার দিতে পারব বলে আমি আশাবাদী।’প্রথমে জানা গিয়েছিল, এ ছবিতে তানজিন তিশাকে দেখা যাবে হিয়া চরিত্রে। তার সঙ্গে আবির হিসেবে শরমন যোশি।দুজনে স্বামী-স্ত্রী হয়ে ধরা দেবেন পর্দায়। হিয়া-আবিরের টানাপোড়েনের মধ্যে হাজির হবে খায়রুল বাসার অভিনীত চরিত্রটি।
কিন্তু আদতে তানজিন তিশার সেই চরিত্রে দেখা যাচ্ছে সুস্মিতাকে। তাহলে কি তানজিন তিশার চলচ্চিত্রে অভিষেক হচ্ছে না? নাকি ভিন্ন কোনো চরিত্রে অভিনয় করছেন ঢাকাই শোবিজের এই অভিনেত্রী। ছবির মহরত হয়ে গেল কিন্তু সেখানে তানজিন তিশাকে দেখা গেল না। আর ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোও বলছে শরমন যোশি ও সুস্মিতা জুটি বাঁধছেন। মহরতেও দুজনে ধরা দিলেন একত্রে।
এ বিষয়ে জানতে তানজিন তিশাকে ফোন দেওয়া হলে তিনি ধরেননি।
[বাংলা প্রেস বিশ্বব্যাপী মুক্তচিন্তার একটি সংবাদমাধ্যম। স্বাধীনচেতা ব্যক্তিদের জন্য নিরপেক্ষ খবর, বিশ্লেষণ এবং মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজ আগের চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]
বিপি>টিডি
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]