১৩ অক্টোবর ২০২৫

কুমার শানুর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্ক, কুনিকার ছেলে বললেন— ‘খুবই বিষাক্ত’

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
কুমার শানুর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্ক, কুনিকার ছেলে বললেন— ‘খুবই বিষাক্ত’
বাংলাপ্রেস ডেস্ক:  বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় গায়ক কুমার শানু। ভারতের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির জন্য প্রায় ২১,০০০ গান গেয়েছেন এই গুণী শিল্পী। একদিনে ২৮টি গান রেকর্ড করে বিশ্বরেকর্ডও করেছেন তিনি। কুমার শানুর মোহনীয় সুরের মূর্ছনায় পাগল হয়ে একসময় তার প্রেমে হাবুডুবু খেতেন অনেক নারী ভক্ত।শুধু যে নারী ভক্তরাই প্রেমে পড়েছেন বিষয়টি তেমনও না। কয়েকজন অভিনেত্রীও রয়েছে এই তালিকায়। তেমনই এক বলিউড অভিনেত্রী কুনিকা সদানন্দ। কুমার শানু ও কণিকার সম্পর্ক নিয়ে বলিউডে আলোচনা কম হয়নি।এটি বলিউডের অন্যতম আলোচিত এক পরকীয়া প্রেমের গল্প। যা ঘিরে একাধিকবার শিরোনামে উঠে এসেছেন দুজন। এবার সেই সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন কণিকার ছেলে আয়ান। জানালেন, এই সম্পর্কটি ছিল খুবই বিষাক্ত। সিদ্ধার্থ কাননকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আয়ান বলেন, ‘আমি সেই সম্পর্কের অনেক পরে জন্মেছি। শানুকে সামনাসামনি কখনও দেখিনি। কিন্তু মা এখনও তার শিল্পীসত্তাকে শ্রদ্ধা করেন। এটা প্রেম নয়, এটা শিল্পের প্রতি এক গভীর সম্মান।’
তিনি আরও বলেন, ‘মা কখনও আবেগে অন্ধ হন না।এটা অহংকার নয়, এটা তার আত্মসম্মানের প্রতিফলন। আমি যখন গুগলে তার নাম খুঁজি, মা বলেন, তিনি আমার জীবনে এক সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন। আমি তাকে আত্মার সঙ্গী মনে করতাম। প্রত্যেকের জীবনে একবার এমন ভালোবাসা হওয়া উচিত। কিন্তু সেটা ছিল বিষাক্ত— খুবই, খুবই বিষাক্ত।’কণিকা জানিয়েছিলেন, এই প্রেম ছিল গোপন, কারণ তিনি শানুর বৈবাহিক অবস্থার প্রতি সম্মান রেখেছিলেন। আয়ান বলেন, ‘সম্পর্কটি যন্ত্রণাদায়ক হলেও, তা আমাদের জীবনে গভীর ছাপ রেখে গেছে। আমরা সেই ছায়া থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছি।’ [বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি>টিডি
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন