১৪ অক্টোবর ২০২৫

শিক্ষকদের সচিবালয়মুখী যাত্রা আটকে দিল পুলিশ

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৩৮ পিএম
শিক্ষকদের সচিবালয়মুখী যাত্রা আটকে দিল পুলিশ


বাংলাপ্রেস ডেস্ক: মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া ভাতাসহ তিন দাবি নিয়ে শহীদ মিনার থেকে সচিবালয় অভিমুখী এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের পদযাত্রা আটকে দিয়েছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকাল ৪টায় শহীদ মিনার থেকে সচিবালয়ের দিকে পদযাত্রা শুরু করেন শিক্ষক-কর্মচারীরা।


সাড়ে ৪টার দিকে পদযাত্রাটি হাইকোর্টের সামনে পৌঁছালে পুলিশ তা আটককে দেয়। এর পর থেকে হাই কোর্টের সামনে শিক্ষক-কর্মচারীরা ও পুলিশ সদস্যরা মুখোমুখি অবস্থান করছেন।

এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের ব্যানারে 'লাগাতার অবস্থান' কর্মসূচির অংশ হিসাবে শিক্ষক-কর্মচারীরা মঙ্গলবার তৃতীয় দিনের মত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান করছিলেন। মঙ্গলবার দুপুরে 'মার্চ টু সচিবালয়' পালনের কথা থাকলেও সরকারকে আরও কিছুক্ষণ সময় দিয়ে তা বিকালে নেওয়া হয়।

মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া ভাতা, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের চিকিৎসাভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ করার দাবি জানাচ্ছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।

বিকাল চারটায় শহীদ মিনার থেকে বের হওয়া পদযাত্রাটি হাই কোর্টের সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়লে সেখানেই বসে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষকরা।

জোটের যুগ্ম-আহ্বায়ক ও এনটিআরসিএ সুপারিশ প্রাপ্ত শিক্ষকদের সংগঠন বাংলাদেশ শিক্ষক ফোরাম-বিটিএফের সভাপতি মো. হাবিবুল্লাহ্ রাজু বলেন, আমরা রাস্তা থেকে উঠবো না। এখানেই অবস্থান নেব।

হাই কোর্টের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়েই দাবির পক্ষে বক্তব্য দিচ্ছেন শিক্ষক নেতার।

এর আগে রোববার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া ভাতা, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের চিকিৎসাভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ করার দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষক-কর্মচারীরা।

বিপি/কেজে

[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন