Home বাংলাদেশ পঞ্চগড়ে তীব্র শীত: নিম্ন আয়ের মানুষের দুর্ভোগ ও শীতজনিত রোগে আক্রান্ত শিশু-বৃদ্ধরা

পঞ্চগড়ে তীব্র শীত: নিম্ন আয়ের মানুষের দুর্ভোগ ও শীতজনিত রোগে আক্রান্ত শিশু-বৃদ্ধরা

by বাংলাপ্রেস ডেস্ক
A+A-
Reset

দিনাজপুর প্রতিনিধি: তাপমাত্রা বাড়লেও উত্তর-পশ্চিম হিমালয় থেকে বয়ে আসা হিমশীতল ঠান্ডা কনকনে বাতাসে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে পঞ্চগড়ে। জেলায় মঙ্গলবারের তুলনায় আজ তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়ে ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।গত কয়েকদিন ধরেই তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি থেকে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ওঠা-নামা করছে।এর ফলে বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষ।সকাল সকাল দেখা মিলেনি সূর্যের আর হিমশীতল বাতাস বইছে।

বুধবার সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৭ শতাংশ।তেঁতুলিয়ার আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে পৌষ মাসের মাঝামাঝি থেকে কনকনে ঠান্ডা ও হালকা কুয়াশায় আবৃত হয়ে পড়েছে চারদিক।শীতার্তরা তীব্র কষ্টে দিন পার করছেন।বর্তমানে রোদের দেখা মিললেও তেমন তাপ নেই।দিনমজুর, চা ও পাথর শ্রমিক শ্রেণির মানুষেরা শীতের তীব্রতায় কাজও করতে পারছেন না।ফলে আয় কমেছে তাদের।এসব কারণে এ জেলার শীতার্ত ও ছিন্নমূল মানুষের রাত কাটে এখন অসহনীয় দুর্ভোগে।শীতের একেকটি রাত যেন তাদের কাছে দুঃস্বপ্ন।

অপরদিকে কয়েক দিন ধরে টানা ঠান্ডার কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন শিশু ও বৃদ্ধারা।প্রায়ই সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে তারা।

এ বিষয়ে তেঁতুলিয়ার আবহাওয়া অফিসের সহকারী কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় বলেন, বিশেষ করে হিমালয় পর্বতের কাছাকাছি হওয়ায় উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়ার কারণে তীব্র ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।তবে গতকালের তুলনায় তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। বুধবার সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।সামনের দিনগুলোতে তাপমাত্রা আরও কমার শঙ্কা রয়েছে।

বিপি/টিআই

You may also like

Leave a Comment

কানেকটিকাট, যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বৃহত্তম বাংলা অনলাইন সংবাদপত্র

ফোন: +১-৮৬০-৯৭০-৭৫৭৫   ইমেইল: [email protected]
স্বত্ব © ২০১৫-২০২৩ বাংলা প্রেস | সম্পাদক ও প্রকাশক: ছাবেদ সাথী