Home বিনোদন বিশ্বসুন্দরীর মুকুট জিতলেন থাইল্যান্ডের সুশাতা

বিশ্বসুন্দরীর মুকুট জিতলেন থাইল্যান্ডের সুশাতা

by বাংলাপ্রেস ডেস্ক
A+A-
Reset

বাংলাপ্রেস ডেস্ক: মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব জিতলেন মিস থাইল্যান্ড ওপাল সুশাতা চুয়াংস্রি। ৭২তম বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতার এবারের আসর বসে ভারতের তেলেঙ্গানায়। আর সেখানেই থাই নারী হিসেবে প্রথমবার এই খেতাব জিতে রেকর্ড বুকে নাম লেখালেন সুশাতা।

সুন্দরীদের লড়াইয়ে ১০৮ দেশের প্রতিযোগী ছিলেন এ বছর। সবার মধ্যে সেরার খেতাব এখন ২১ বছর বয়সি সুশাতার। থাইল্যান্ডের ফুকেট শহরের মেয়ে সুশাতার জন্ম ২০০৩ সালের ২০ সেপ্টেম্বর।

২০২৪ সালে সুশাতা মিস ইউনিভার্স থাইল্যান্ড খেতাব জেতেন। এরপর তিনি যোগ দেন মেক্সিকো সিটিতে অনুষ্ঠিত মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার মূল পর্বে। সেখানে ১২৫টি দেশের প্রতিযোগীদের মধ্যে তৃতীয় রানারআপ হন। ২০২৫ সালে হন মিস ওয়ার্ল্ড থাইল্যান্ড। সেখান থেকেই এবার জিতলেন মর্যাদাপূর্ণ বিশ্বসুন্দরী খেতাব।

থাইল্যান্ডের থাম্মাসাত ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্রী সুশাতার রাজনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রতি বিশেষ আগ্রহ আছে। নিয়মিত বিশ্বরাজনীতিরও খবর রাখেন। উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি। বাবার নাম থানেট, মা সুপাত্রি। ফুকেটে পারিবারিক হোটেল ব্যবসা আছে তাঁদের।

কালো চুল আর বাদামি চোখের এই তরুণী প্রতিযোগিতার প্রতিটি পর্বেই বিচারকদের মুগ্ধ করেছেন তার বুদ্ধি ও সৌন্দর্য দিয়ে। ফাইনাল রাউন্ডে পরা সাদা গাউনটি প্রসঙ্গে সুশাতা বলেন, ‘এটা তাদের প্রতিনিধিত্ব করে, যারা ভয়ের বদলে আশাকে বেছে নেন। অন্ধকারে আলো হয়ে এগিয়ে আসে।’

থাই, ইংলিশ ও চায়নিজ— তিনটি ভাষায় পারদর্শী নতুন বিশ্বসুন্দরী। ২০১৬ সালে একটি সার্জারির পর তিনি সংগঠন গড়ে তোলেন, যার নাম ‘ওপাল ফর হার’। নারীদের স্তন স্বাস্থ্যে সচেতনতা বাড়াতে কাজ করে এই সংগঠন।

[বাংলা প্রেস বিশ্বব্যাপী মুক্তচিন্তার একটি সংবাদমাধ্যম। স্বাধীনচেতা ব্যক্তিদের জন্য নিরপেক্ষ খবর, বিশ্লেষণ এবং মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজ আগের চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

বিপি/টিআই

 

You may also like

Leave a Comment

banglapress24

কানেকটিকাট, যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বৃহত্তম বাংলা অনলাইন সংবাদপত্র

১১১ শেলডন রোড # ১৮৮৪, ম্যানচেস্টার, কানেকটিকাট ০৬০৪২

ফোন: +১-৮৬০-৯৭০-৭৫৭৫   ইমেইল: [email protected]
স্বত্ব © ২০১৫-২০২৫ বাংলা প্রেস | সম্পাদক ও প্রকাশক: ছাবেদ সাথী