Home রাজনীতি সম্মেলনে পদ পেতে লক্ষ্মীপুরে দুই ডজন নেতার দৌড়ঝাঁপ শুরু!

সম্মেলনে পদ পেতে লক্ষ্মীপুরে দুই ডজন নেতার দৌড়ঝাঁপ শুরু!

by বাংলাপ্রেস ডেস্ক
A+A-
Reset


সুলতানা মাসুমা, লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধিঃ আগামীকাল ১১মে লক্ষ্মীপুর সদর থানা ও পৌর আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নামে ত্রি-বার্ষিক হলেও প্রকৃতপক্ষে প্রায় ২০ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এসব সম্মেলন। সম্মেলনে আওয়ামী লীগের উক্ত দুই ইউনিটের পরবর্তী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

এই দুই কমিটির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক পদে কমপক্ষে দুই ডজন নেতার নাম বিভিন্নভাবে আলোচনায় উঠে এসেছে।
লক্ষ্মীপুর সদর থানা ও পৌর আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে এসব সভাপতি ও সম্পাদক পদ প্রত্যাশীরা ইতিমধ্যে দলীয় লবিং-গ্রুপিং সহ নির্ধারিত কাউন্সিলরদের সাথে সংযোগে ব্যাস্ত সময় পার করছেন। দিন রাত পৌর এলাকার ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ ও ইউনিয় পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করে চলছেন তারা।

তবে দুইটি সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে যে কাউন্সিলর তালিকা তৈরী করা হয়েছে তা নিয়ে তৃনমূল নেতা-কর্মীদের মাঝে বিতর্ক ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। নেতারা নিজেদের ইচ্ছামত মনগড়াভাবে বিতর্কিতদের সমন্বয়ে কাউন্সিলর তালিকা করেছেন বলে অসংখ্য অভিযোগ উঠেছে।
ফলে ২০ বছর পর অনুষ্ঠিতব্য এসব সম্মেলন নিয়ে দলীয়দের মাঝে উৎসাহ উদ্দীপনার পাশাপাশি চরম রাগ-ক্ষোভ বিরাজ করছে বলেও জানা যায়।

এসব সম্মেলনে বিভিন্ন পদে প্রত্যাশী প্রার্থীরা কাউন্সিলর ছাড়াও জেলা ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথেও সম্পর্ক রাখার চেষ্টা করছেন। সম্মেলনে বেশ কয়েকজন সাবেক ছাত্রনেতা প্রার্থী হয়েছেন।

এদিকে সম্মেলনকে কেন্দ্র করে প্রচার প্রচারনায় ব্যস্ত পদপ্রত্যাশীরা। তাদের সমর্থনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ ব্যানার ফেষ্টুনে চেয়ে গেছে লক্ষ্মীপুর শহর।

লক্ষ্মীপুর সদর থানা আওয়ামীলীগের সম্মেলনে সভাপতি প্রার্থী হিসেবে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তারা হলেন- মহিউদ্দিন বকুল,হুমায়ূন কবির পাটওয়ারী,হেদায়েত হোসেন। এছাড়া সাধারন সম্পাদক পদে মীর শাহ আলম,আলমগীর হোসেন,বোরহান চৌধুরী,সৈয়দ সাইফুল হাসান পলাশ,মিজানুর রহমান পাটওয়ারী ও মনিরুজ্জামান পাটওয়ারীর নাম শোনা যাচ্ছে।

এদের মধ্যে সভাপতি প্রার্থী মহিউদ্দিন বকুল লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক ও সদর উপজেলার সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। দলীয় রাজনীতিতে তার দীর্ঘ ত্যাগ ও শ্রম রয়েছে।

একইপদে আরেক প্রার্থী হুমায়ুন কবির পাটওয়ারী সদর থানা আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক। তিনি সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও উপজেলার চররুহিতা ইউপির আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এডভোকেট নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন তার নিকটতম আত্মীয়। এ সুবাদে দলীয় বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড নেতা-কর্মীদের সাথে তার বিশেষ সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

এ পদে আরেক প্রার্থী হেদায়েত হোসেন। তিনি ছাত্রজীবনে লক্ষ্মীপুরের কফিল উদ্দিন ডিগ্রী কলেজে ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। পরে যুবলীগের একটি ইউনিটে দায়িত্ব পালন করেন ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ছিলেন বলেও জানা যায়। চাকরির সুবাদে দীর্ঘ সময় তিনি স্থানীয় রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকার সুযোগ হয়নি। তবে এ সময়ে তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থিত নেতা হিসেবে বাংলাদেশ সরকারী কর্মচারী কল্যাণ পরিষদে বিভিন্নভাবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি ওই পরিষদের সাধারন সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।

কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের নেতা হিসেবে তিনি আওয়ামী লীগ সরকার এর বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড সহ নানান ইভেন্টে সম্পৃক্ত রয়েছেন। এছাড়া এলাকার নেতা-কর্মীদের সাথে তিনি ব্যাক্তি উদ্যোগে বিভিন্নভাবে যোগাযোগে নিয়মিত ছিলেন বলে জানা যায়। দলীয় রাজনীতির বিভিন্ন আয়োজন সহ সামাজিক অসংখ্য কাজে তার দান অনুদান এর খবরও জানা যায়। সদর থানা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সভাপতি হিসেবে তিনি নিজের প্রার্থীতা ঘোষণার পর ইউনিয়ন পর্যায়ে নেতা-কর্মীদের সাথে দীর্ঘদিন থেকে সংযোগ করে চলছেন।

সদর থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক পদে প্রার্থী মীর শাহ আলম ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ধারাবাহিকভাবে সম্পৃক্ত থেকে বিভিন্ন সময় দায়িত্ব পালন করেন। তিনি উপজেলার দক্ষিন হামছাদি ইউপির আওয়ামীলীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান।

অপর প্রার্থী সৈয়দ সাইফুল হাসান পলাশ লক্ষ্মীপুর সরকারী কলেজ ছাত্রলীগ ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা। তিনি জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি। রাজনীতিতে তার দীর্ঘ সময়ের নিষ্ঠা, শ্রম ও ত্যাগ রয়েছে। রাজনৈতিক কারনে তিনি ও তার পরিবার বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। জেলাজুড়ে তার ব্যাক্তিগত অসংখ্য কর্মী-সমর্থক রয়েছে।

একই পদে প্রার্থী বোরহান উদ্দিন চৌধুরী শুরুতে জাতীয় পার্টির রাজনীতিতে সম্পৃক্ত ছিলেন। পরে আওয়ামী লীগে যোগদান করে বিভিন্নভাবে দলীয় দায়িত্ব পালন করেন। তিনি তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দীর্ঘ সময়ের সভাপতি ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।

চররমনীমোহন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা আলমগীর হোসেন। তিনিও এ পদে প্রার্থী। তিনি জেলা যুবলীগ ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগে দায়িত্বে থেকে সংগঠনে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। এছাড়া জেলা পরিষদের সাবেক কাউন্সিলর তিনি।

আরেক প্রার্থী মনিরুজ্জামান পাটওয়ারী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। তিনি বরাবরই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় রয়েছেন।

এছাড়া মিজানুর রহমান পাটওয়ারী সদর উপজেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক। তিনি ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে দলীয় কর্মকান্ডে ভূমিকা রেখে আসছেন।

একইদিন একই স্থানে পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সভাপতি পদে যারা আলোচনায় রয়েছেন তাদের মধ্যে ইসমাইল হোসেন চৌধুরী, সৈয়দ আহম্মদ পাটোয়ারী, জাকির হোসেন ভুইয়া আজাদ, এডভোকেট মাহাবুবুর রহমান রাসেল, জসিম উদ্দিন মাহামুদ, এডভোকেট মাহাফুজুর রহমান সোহেল ও এ কে এম সালাহ্ উদ্দিন টিপুর নাম শোনা যাচ্ছে।

সাধারন সম্পাদক পদে এডভোকেট জহির উদ্দিন বাবর, আরিফ হোসেন মিঠু, আবুল খায়ের স্বপন ও রাইমা বেগম এর নাম রয়েছে।

আরও অনেকেই রয়েছেন যারা সরাসরি আলোচনায় না আসলেও সম্মেলনের দিন প্রার্থীতা ঘোষণা দিতে পারেন।

পৌর কমিটির সভাপতি পদে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তাদের মধ্যে বর্তমান পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী। দীর্ঘদিন ধরে পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। রাজনৈতিক জীবনে তিনি জেলা যুবলীগের আহ্বায়কের দায়িত্বও পালেন করেছেন। কর্মীবান্ধব নেতা হিসেবে ইসমাইল হোসেন চৌধুরীকে পুনরায় সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত করার জন্য সমর্থকদের অনেকেই দোয়া ও সহযোগীতা চেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছেন।

পৌর আওয়ামী লীগের আরেক সভাপতি প্রার্থী সৈয়দ আহম্মদ পাটোয়ারী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ও জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক। যুবলীগের দায়িত্ব ছাড়ার পর দীর্ঘদিন পদপদবী ছাড়াই আন্দোলন-সংগ্রাম, দলীয় কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। আওয়ামী লীগের রাজনীতি শুরু করেন কলেজ জীবন থেকে। তিনি লক্ষ্মীপুর সরকারী কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তৎকালে ছাত্রলীগের প্যানেলে জিএস প্রার্থী ছিলেন। পরে সদর উপজেলা ছাত্রলীগ, জেলা ছাত্রলীগ, ও জেলা যুবলীগের দায়িত্ব পালন করেন।

অপর সভাপতি প্রার্থী জাকির হোসেন ভুইয়া আজাদ জেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সাধারন সম্পাদক এড. নূর উদ্দিন চৌধুরী নয়নসহ আশির দশকে জেলা ছাত্রলীগের দায়িত্বে ছিলেন। পরে কর্ম জীবনে ব্যস্ত হয়ে পড়লেও আওয়ামী রাজনীতির সাথে সবসময় সম্পৃক্ত ছিলেন। সমাজে তিনি রাজনীতিক ও সামাজিক ব্যাক্তি হিসাবে বেশ পরিচিত।

আরেক প্রার্থী এডভোকেট মাহাবুবুর রহমান রাসেল সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক।

সভাপতি পদে প্রার্থী জসিম উদ্দিন মাহামুদ সাবেক ছাত্রলীগ নেতা। পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পৌর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক। এছাড়া তিনি লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ওয়ার্ড কাউন্সিলর।

এডভোকেট মাহাফুজুর রহমান সোহেল পৌর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।

পৌর কমিটির সাধারন সম্পাদক পদে প্রার্থী এডভোকেট জহির উদ্দিন বাবর বর্তমান পৌর কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পদক। বরাবরই একজন আওয়ামী পরিবারের সন্তান। বাবার দেখানো পথেই রাজনীতি শুরু করেন। তার বাবা বর্ষিয়ান আওয়ামী লীগ নেতা মরহুম এডভোকেট নুরুল হক। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তার বাবা মরহুম এডভোকেট নুরুল হক এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। লক্ষ্মীপুর আওয়ামী লীগের রাজনীতি এক সময় তাদের বাসা থেকে পরিচালিত হত। রাজনৈতিক জীবনে তিনি স্কুল থেকে ছাত্রলীগ শুরু করে কলেজ ছাত্রলীগ, পৌর ছাত্রলীগ, জেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব পালন করেন।

এ পদে আরেক প্রার্থী আবুল খায়ের স্বপন লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ওয়ার্ড কাউন্সিলর। তিনি কলেজ জীবন থেকে আওয়ামী রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। পরে পৌর ছাত্রলীগের দায়িত্ব পালন করেন। কর্ম জীবনে প্রবাসে গিয়েও আওয়ামী লীগের রাজনীতি ছাড়েননি। তিনি সৌদি আরব বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। দেশে ফিরে ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নেন।

একই পদে অপর প্রার্থী আরিফ হোসেন মিঠু। নব্বইর দশকে ফ্রিডম পার্টি যখন বেশ সক্রিয় ছিল তখন শহরে হাতে গোনা কয়েকজন ছাত্রলীগের মধ্যে আরিফ হোসেন মিঠু অন্যতম। তিনি লক্ষ্মীপুর পৌর ছাত্রলীগের দায়িত্ব পালনকালে ছাত্রলীগকে একটি শক্তশালী সংগঠনে পরিণত করেন। পরবর্তীতে কর্ম জীবনে ব্যস্ত হয়ে পড়লেও আওয়ামী রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন সবসময়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেক নেতাকর্মী জানান, আগামী ১১মে লক্ষ্মীপুর পৌর কমিটির সম্মেলনে সভাপতি পদে ট্রাম্প কার্ড হতে পারেন বর্তমান সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এ কে এম সালাউদ্দিন টিপু। এর কারন হিসেবে দলীয়রা জানায় নেতা হওয়ার এবং নেতৃত্ব দেওয়ার সকল যোগ্যতা সালাউদ্দিন টিপুর মধ্যে রয়েছে। তিনি লক্ষ্মীপুর সরকারী কলেজ ছাত্র সংসদে ছাত্রলীগের প্যানেলের ভিপি ছিলেন। পরে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। পৌর এলাকা ও জেলা জুড়ে তার অসংখ্য কর্মী-সমর্থক রয়েছে।

দলীয় সূত্র জানায়, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নির্দেশনা অনুযায়ী সদর থানাসহ বিভিন্ন উপজেলা কমিটির ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। পূর্ব নির্ধারিত ১১ মে সদর থানা ও লক্ষ্মীপুর পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান অতিথি হিসেবে এতে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ।

বিশেষ অতিথি হিসেবে লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য একেএম শাহজাহান কামাল, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হারুনুর রশিদ, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজির রায় নন্দী উপস্থিত থাকবেন।

প্রধান বক্তা হিসেবে লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন সরকার ও দলের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডগুলো তুলে ধরবেন। লক্ষ্মীপুর পৌর শহরের এন আহম্মদীয়া বিদ্যালয় মাঠে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।

বিপি/আর এল

You may also like

Leave a Comment

banglapress24

কানেকটিকাট, যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বৃহত্তম বাংলা অনলাইন সংবাদপত্র

১১১ শেলডন রোড # ১৮৮৪, ম্যানচেস্টার, কানেকটিকাট ০৬০৪২

ফোন: +১-৮৬০-৯৭০-৭৫৭৫   ইমেইল: [email protected]
স্বত্ব © ২০১৫-২০২৫ বাংলা প্রেস | সম্পাদক ও প্রকাশক: ছাবেদ সাথী