
আমার ফুসফুস প্রায় শেষের দিকে: আরশ খান



স্ট্যাটাসে আরশ খান লিখেছেন—বিশ্বাস কর, সুস্থ থাকার চেয়ে বড় ফ্লেক্স আর কিছু নেই। তোমরা যারা রিসেন্টলি ধূমপান বিষয়টিকে আপন করে নেওয়ার ভাবনায় আছ, তারা এ বিষয় থেকে দূরে থাকো। তিনি বলেন, ধূমপায়ী ব্যক্তি ধূমপান ছাড়লে ফুসফুসে যদি বড় কোনো ক্ষত না থাকে, তবে ফুসফুস স্বাভাবিক হতে সময় লাগে ৯ মাস। তার পরও এমন কিছু ক্ষতি হয়ে যায়, যা কোনো দিন ঠিক হয় না বলে জানান এ অভিনেতা।
আরশ খান বলেন, আমি স্কুলজীবনে ফ্লেক্স করতে গিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে সিগারেট খাওয়া শুরু করেছিলাম। ১৯ বছর শেষ। আমার ফুসফুসও প্রায় শেষের দিকে। এ অভিনেতা বলেন, এখন ফ্লেক্সের বিষয়বস্তু অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। সিগারেট ছাড়ার জন্য ধরলাম ভেপ। গত ১৯ বছরে ফুসফুসের যে বারোটা বেজেছিল, তার তিনগুণ বেজেছে গত ছয় মাসে।তিনি বলেন, সুতরাং ভেপের দ্বারা ফুসফুসের যে ক্ষতি হয়, তার কোনো চিকিৎসা নেই, কোনো ওষুধও নেই। পুরো জীবনের জন্য ওই অংশ অকেজো। সিগারেট এমন প্রেমিকা, যাকে ছাড়লে একদম ছেড়ে দিতে হবে, সিগারেট ছাড়তে গিয়ে ভেপ নামক প্রেমিকাকে রিবাউন্ড বানানো যাবে না। ভাবিয়া করিও কাজ, আমার মতো করিয়া ভাবিও না বলে জানান আরশ খান।
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি>টিডিআপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন



-68eb4afad18dd.jpg)

