১৩ অক্টোবর ২০২৫

‘আন্টি’ নয়, ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
‘আন্টি’ নয়, ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
বাংলাপ্রেস ডেস্ক:  কৈশোরে সংসার শুরু করেন টালিউড অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। মাত্র ১৬ বছর মা হন তিনি। বলতে গেলে সন্তান ঝিনুক আর তিনি প্রায় এক সঙ্গেই বেড়ে উঠেছেন। মা-ছেলের বোঝাপড়াটাও বন্ধুর মতো। ঝিনুকের বন্ধুরাও তাকে আন্টির বদলে দিদি ডাকে।
শ্রাবন্তীর ভাষ্য, তখন আমি দশম শ্রেণি। ‘চ্যাম্পিয়ন’ মুক্তি পেয়েছিল। তার পরের বছর, মানে ক্লাস ইলেভেনে আমার ছেলে হয়। অনেকে এটা শুনে আমায় বলবে ‘ইঁচড়ে পাকা’! দীর্ঘ ক্যারিয়ারে বহুবার কটাক্ষের শিকার হয়েছেন, তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আক্রমণ করা হয়েছে। কীভাবে সামলেছেন? শ্রাবন্তী বলেন, ‘না, এখন আর গায়ে মাখি না। আর আমার মনে হয়, ছোট বয়সে মা হওয়ার অনেক সুবিধা রয়েছে। যেমন ঝিনুক হওয়ার পাঁচ বছর পরে আবার আমি কাজে ফিরি। তখন আমার মাত্র ২১ বছর বয়স। তবে এটা সত্যি, ১৬ বছরটা মা হওয়ার জন্য খুবই কম বয়স। ওটা বাড়াবাড়ি।’ অভিনেত্রী জানান, সিনেমায় অভিনয়ের আগে চিত্রনাট্য নিয়ে ছেলের সঙ্গে কথা বলেন। তার ভাষ্যে, দেবী চৌধুরাণীর চিত্রনাট্য যখন এসেছিল, সবার প্রথমে ওকে আমি শুনিয়েছিলাম। বেশ অবাকই হয়েছিল। আসলে আমরা মা-ছেলের থেকে বেশি বন্ধু। মাত্র তো ১৬ বছরের পার্থক্য! ছেলের বন্ধুরা তো আমারই বন্ধু! দু–একজন ছাড়া আর কেউ ‘আন্টি’ বলে না। আমি ওদের সবার দিদি। সাক্ষাৎকারে শ্রাবন্তী কথা বলেন জেন-জিদের প্রসঙ্গেও। তিনি বলেন, ‘ছেলে এবং ওর বন্ধুদের সঙ্গে মিশি তো। তাই লিঙ্গসাম্য নিয়ে ওদের সচেতনতা, ওদের ভাষা সহজেই বুঝতে পারি। আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এত বাড়বাড়ন্ত তো ছিল না। কত পোর্টাল তৈরি হয়েছে, যা পারে তাই লিখে দেয়। তাই নতুনদের বলতে চাই, প্রথম কাজ ভালো না হলে পরেরটা যাতে ভালো হয়, সেদিকে মনোযোগ দিতে হবে। অন্য কোনো কিছু নিয়ে মন খারাপ যেন না করে।’ [বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি>টিডি
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন