১৪ অক্টোবর ২০২৫

কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:২৭ এএম
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

বাংলাপ্রেস ডেস্ক: চলতি মাসের শুরুতে কাতারের রাজধানী দোহায় হামলার ঘটনায় দেশটির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চেয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুখবর আল-জাজিরার

সোমবার হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠকের সময় তারা কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মেদ বিন আব্দুল রহমান বিন জসিম আল থানির সঙ্গে কথা বলেনফোনালাপে আল থানির কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন নেতানিয়াহু।

হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অনিচ্ছাকৃতভাবে একজন কাতারি নিরাপত্তা কর্মকর্তা নিহত হওয়ায় নেতানিয়াহু গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নেতানিয়াহু স্বীকার করেছেন যে, জিম্মি আলোচনার সময় হামাস নেতৃত্বকে লক্ষ্যবস্তু করে হামলা কাতারের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা আর করা হবে না তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপটিকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে সৃষ্ট জটিলতা নিরসনে মার্কিন প্রচেষ্টার অংশ আখ্যা দিয়ে কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ফোনালাপের শুরুতে কাতারের প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানান।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী হামলার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন এবং ভবিষ্যতে কাতারি ভূখণ্ডকে কোনো লক্ষ্যবস্তু না করার অঙ্গীকার করেছেন

নেতানিয়াহু তার ‘এক্স’ অ্যাকাউন্টে কাতারের প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আমি আপনাকে আশ্বস্ত করতে চাই যে, ইসরায়েল হামাসকে লক্ষ্য করছিল, কাতারিদের নয়... ভবিষ্যতে আপনার সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের কোনো পরিকল্পনা ইসরায়েলের নেই।’

উল্লেখ্য, গত ৯ সেপ্টেম্বরের ওই হামলায় হামাসের নিম্নপদস্থ পাঁচজন সদস্য এবং কাতারের একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তা নিহত হন। তবে হামাসের শীর্ষ নেতারা ওই হামলা থেকে প্রাণে বেঁচে যান।

এ সময় ব্যবসায়ীদের বাধার কারণেই নিত্যপণ্যের বাজার দর কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে নামছে না বলেও জানান ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ।

 

বিপি/টিআই

 

[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন