-68eba6bfe183f.jpg)
লালমনিরহাটে মসলা চাষে কৃষকদের উৎসাহ দিয়ে আসছে মসলা গবেষণা উপ-কেন্দ্র



মামুনুর রশীদ (মঠিু), লালমনিরহাট থেকে : লালমনিরহাট মসলা গবেষণা উপ-কেন্দ্রটি ১৯৯২ সালে স্থাপিত হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন মসলা জাতীয় ফসলের উন্নত জাত উদ্ভাবন করে আসছেন। লালমনিরহাট জেলা মসলা গবেষণা উপ-কেন্দ্রের উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো: মোস্তাক আহমেদ জানান, ২০১৮-১৯ ইং পর্যন্ত ২৩৫ জন কৃষক ও এসও কে কৃষক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।
লালমনিরহাট ছাড়াও কুড়িগ্রামের রাজারহাট, ফুলবাড়ী, উলিপুর, রংপুরের পীরগঞ্জ, নীলফামারীর ডোমার ও ঠাঁকুরগাওয়ে ওইসব প্রশিক্ষণ ছাড়াও বারি কালোজিরা-১, বারি ধনিয়া-১, বারি মেথি-১, বারি মোরি-১, বারি পেঁয়াজ-১ সংযোজন করা হয়েছে। এছাড়া বৃহত্তর রংপুরের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় উন্নত জাতের পেঁয়াজ, রসুন, আদা, হলুদ, জিরা ও তেজপাতাসহ মসলা জাতীয় ফসল চাষাবাদ করে কৃষকদের উৎসাহ দিয়ে আসছেন।
এযাবৎ কৃষকদের মাঝে উৎসাহ ও এ অঞ্চলের কৃষকদের কীভাবে মসলা জাতীয় চাষাবাদে এগিয়ে নেয়া যায়। সে লক্ষ্যে ১২০টি মসলা জাতীয় ফসলের প্রদর্শনী প্রদর্শন কৃষকদের মাধ্যমে চলতি অর্থ বছরে করা হয়েছিল। সুবিধাভোগী কৃষকরা জানান, তামাকের বদল মসলা জাতীয় ফসল চাষাবাদ করে ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটানো সম্ভব। ওই বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আরোও জানান, কালোজিরাসহ মসলা জাতীয় ফসল আবাদ করে লাভবান হতে পারে সে জন্য কৃষকদেরকে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দিয়ে এবং মাঠ পর্যায়ে পরামর্শ দিয়ে আসছি। কালোজিরা নভেম্বর মাসে রোপন করতে হয় এবং মার্চে উত্তোলণ করা হয়। প্রায় সকল রোগের নিরাময়ে ক্ষমতা এর মধ্যে নিহিত রয়েছে। তাই বিভিন্ন প্রকার মসলা জাতীয় ফসল কীভাবে কৃষকদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া যায়। সে লক্ষ্যে আমরা নিরলসভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।
বিপি/ আর এল
আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন
-68eba6bfe183f.jpg)




নেত্রকোনার পূর্বধলায় ভাষা সৈনিক ইউনুস আলীর রাষ্ট্রীয় মর্যদায় দাফন সম্পন্ন
