
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরো ৩০৯ বাংলাদেশি


বাংলাপ্রেস ডেস্ক: বাংলাদেশ দূতাবাস, লিবিয়ার নিরলস পরিশ্রম ও ধারাবাহিক প্রচেষ্টার ফলে এবং লিবিয়ার জাতীয় ঐক্যমতের সরকারের সার্বিক সহযোগিতা ও ব্যবস্থাপনায় ত্রিপলী থেকে স্বেচ্ছায় দেশে প্রত্যাবর্তনে আগ্রহী ৩০৯ বাংলাদেশিকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। প্রত্যাবাসিত অভিবাসীরা আজ শুক্রবার আনুমানিক বেলা ১১টায় ফ্লাই ওইয়া এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ও মিনিস্টার (পলিটিক্যাল) কাজী আসিফ আহমেদ প্রত্যাবাসিত অভিবাসীদের দূতাবাস প্রাঙ্গণে বিদায় জানান। এ সময় দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) মো. রাসেল মিয়া এবং অন্যান্য কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স অভিবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তাদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে দূতাবাস দিন-রাত নিরলসভাবে কাজ করেছে। তিনি উল্লেখ করেন, দূতাবাসের ধারাবাহিক প্রচেষ্টা ও লিবিয়া সরকারের সহযোগিতার ফলে প্রথমবারের মতো এ ধরনের বৃহৎ পরিসরের প্রত্যাবাসন সম্ভব হয়েছে।
তিনি আরও জানান, দূতাবাস দ্রুত সময়ের মধ্যে আরও দুটি ফ্লাইটের মাধ্যমে ছয় শতাধিক অভিবাসীকে দেশে প্রত্যাবাসনের জন্য লিবিয়া সরকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছে।
প্রত্যাবাসনকালে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স লিবিয়া সরকারের মিডিয়া টিমকে বলেন, স্বেচ্ছায় প্রত্যাবর্তনের জন্য নিবন্ধিত অভিবাসীদের প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে দূতাবাস লিবিয়ার জাতীয় ঐক্যমতের সরকারের সঙ্গে, বিশেষ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ে কাজ করছে।
তিনি বাংলাদেশের নাগরিকদের নিরাপদ ও সম্মানজনক প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে লিবিয়া সরকারের সার্বিক সহযোগিতা ও সহায়তার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এবং ভবিষ্যতেও এ সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বিপি/টিআই
আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন



সামরিক সংঘর্ষের পর আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

ভুটান থেকে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ কিনলে দুই দেশেরই উপকার: হামু দর্জি

মিশরে বিশ্বের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে গাজা শান্তিচুক্তিতে সই করলেন ট্রাম্প
