১৩ অক্টোবর ২০২৫

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক দুই অধিদপ্তর

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ১২ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৫৭ পিএম
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক দুই অধিদপ্তর

বাংলাপ্রেস ডেস্ক: মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ভেঙে নতুন দুটি পৃথক অধিদপ্তর করা হচ্ছে। একটি মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং অন্যটি কলেজ শিক্ষা অধিদপ্তর। এরই মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে সম্মতি দিয়েছেন বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

রোববার (১২ অক্টোবর) মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব সিফাত উদ্দিনের সই করা এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

আদেশে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর হতে মাধ্যমিক শিক্ষাকে পৃথক করে ‘মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর’ এবং ‘কলেজ শিক্ষা অধিদপ্তর’ প্রতিষ্ঠার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। দুটি পৃথক অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পৃথক অর্গানোগ্রাম ও কার্যতালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব প্রণয়নের জন্য ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করা হলো। কমিটিকে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে দুটি পৃথক অর্গানোগ্রাম প্রস্তুতপূর্বক মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্মসচিব (সরকারি মাধ্যমিক অধিদপ্তর) ও সদস্য সচিব মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব/সিনিয়র সহকারী সচিব (সরকারি মাধ্যমিক-১)।

সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব (সরকারি কলেজ-১), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি (উপসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), অর্থ বিভাগের ব্যয় ব্যবস্থাপনা/বাস্তবায়ন অনুবিভাগের প্রতিনিধি (উপসচিব পদমর্যাদার নিচে নয়), মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক), মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (বাজেট)।

অফিস আদেশে কমিটির কর্মপরিধির মধ্যে রয়েছে Rules of Business, 1996 অনুসরণপূর্বক গঠিতব্য অধিদপ্তরসমূহের কার্যতালিকা (Allocation fo Business) প্রণয়ন; নবগঠিত দুটি অধিদপ্তরের সাংগঠনিক কাঠামো (organogram) প্রস্তুত; নবগঠিত দুটি অধিদপ্তরের কর্মবণ্টন প্রস্তুত; টিওএন্ডই (Table of official & Equipment) নির্ধারণ।

 

বিপি/টিআই

[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন