১৪ অক্টোবর ২০২৫

প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার বিয়ে সম্পর্কে যা বললেন মা মধু চোপড়া

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৩৭ পিএম
প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার বিয়ে সম্পর্কে যা বললেন মা মধু চোপড়া

বাংলাপ্রেস অনলাইন: সময় আর বেশি নেই। এবার দেশে ফিরতে হবে নিক জোনাসকে। প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার আতিথেয়তার দিন শেষ। কিন্তু তাঁদের সম্পর্ক থাকবে অবিচ্ছেদ্য। হোক না তা ‘নির্ভেজাল বন্ধুত্ব’। তবু ‘সম্পর্ক’ তো। আর সেদিন ডিনার ডেটের শেষে যখন তাঁরা হাত ধরাধরি করে ফিরলেন, তখন তো ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে আর দোটানায় থাকার কোনও মানেই হয় না। তাহলে কি শুভ কাজ তাড়াতাড়িই সেরে ফেলবেন দেশি গার্ল? প্রিয়াঙ্কার মা কিন্তু এখনই এসব কথা বলতে নারাজ। বলতে, নাকি ফাঁস করতে, তা নিয়ে অবশ্য ধন্দ রয়েছে। দিন দুই আগে নিকের সঙ্গে যখন ডিনারে গিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা, সেখানে মা মধু চোপড়াও ছিলেন। ডিনার থেকে ফেরার সময় ক্যামেরা ঘিরে ধরে দু’জনকে। তখনই দেখা যায় প্রিয়াঙ্কাকে আগলে রাখছেন নিক। এমনকী প্রিয়াঙ্কার কোমরে হাত দিয়ে তাঁকে আড়াল করতেও দেখা গিয়েছে নিককে। ওই ভিড়ের মধ্যে নিক ও প্রিয়াঙ্কাকে একবার হাত ধরতেও যেন দেখা গিয়েছিল। মধু চোপড়া যেহেতু সেখানে উপস্থিত ছিলেন, খুব স্বাভাবিকভাবেই এরপর তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয় প্রিয়াঙ্কা-নিকের প্রসঙ্গে। কিন্তু তিনি ঝেড়ে কাশেননি। তিনি শুধু বলেছেন, “আমরা শুধু ডিনারে গিয়েছিলাম। নিক সেখানে উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু আমাদের গ্রুপ ছিল অনেক বড়। ওখানে প্রায় ১০ জন ছিলেন। আমি নিককে ভালভাবে চেনার সুযোগই পাইনি।” আর মেয়ের সো-কলড বয়ফ্রেন্ড সম্পর্কে তাঁর কী মত? “আমি তো ওর সঙ্গে প্রথমবার দেখা করলাম। মতামত জানানোর ক্ষেত্রে এটি খুব বেশি তাড়াতাড়ি হয়ে যাবে।” বলেছেন মধু।

এই মাসের গোড়ার দিকে নিউ জার্সির অ্যাটলান্টিস সিটিতে এক আত্মীয়ের বিয়েতে গিয়েছিলেন নিক। সেখানে নিকের সঙ্গে গিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা। সেখানে সমগ্র জোনাস পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন প্রিয়াঙ্কা। তাঁদের মধ্যে কথাও হয়। নিকের দাদা কেভিন জোনাস প্রিয়াঙ্কাকে “অসাধারণ” বলে মন্তব্য করেছেন। শোনা গিয়েছে, নিক নাকি প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে একটি ছবি করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। এত কিছু পর হলিউড ও বলিউডে যে প্রেমের গুঞ্জন উঠবে, সেটাই তো স্বাভাবিক।

বাংলাপ্রেস/আর এল
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন