বাংলাপ্রেস ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী থাকতে হলে তাঁকে জিততেই হবে। ভবানীপুরের উপনির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয় নিয়ে অবশ্য কোনও সংশয় নেই তৃণমূল শিবিরের। চিন্তা শুধু ব্যবধানের অঙ্ক নিয়ে। উপনির্বাচনে কম সংখ্যক মানুষ ভোট দিতে আসেন, এটা জেনেই তৃণমূল এবার জোর দিয়েছিল ‘ভোট দিতে আসুন’ প্রচারে।
রোববার (৩ অক্টোবর) সকাল ৮টায় ভবানীপুরের এলগিন রোডের শাখাওয়াত মেমোরিয়াল গভর্নমেন্ট গার্লস হাইস্কুলে ভোট গণনা শুরু হয়েছে। গণনাকেন্দ্রে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
ভবানীপুর উপনির্বাচনে ভোট পড়েছে ৫৭ শতাংশের সামান্য বেশি। গত ২৬ এপ্রিলের বিধানসভা ভোটে এই কেন্দ্রে ভোট পড়েছিল প্রায় ৬২ শতাংশ। তৃণমূলের প্রার্থী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জিতেছিলেন ২৮ হাজার ৭১৯ ভোটের ব্যবধানে। এপ্রিলের নির্বাচনের তুলনায় সেপ্টেম্বরের উপনির্বাচনে কিছুটা কম ভোট পড়লেও ভবানীপুরে এর আগের উপনির্বাচনের তুলনায় কিন্তু অনেকটা বেশি ভোট পড়েছে এবার।
২০১১ সালে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর এই কেন্দ্রেই উপনির্বাচনে জিতে আসেন মমতা। তাতে ভোট পড়েছিল ৪৫ শতাংশেরও কম। মমতা জিতেছিলেন ৫৪ হাজারের কিছু বেশি ভোটে।
ভবানীপুরে এবার মোট প্রার্থীর সংখ্যা ১২। মুখ্যমন্ত্রী মমতার বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে লড়েছেন বিজেপি প্রার্থী আইনজীবী প্রিয়ঙ্কা টিবরেওয়াল। সিপিএম প্রার্থী ছিলেন শ্রীজীব বিশ্বাস। ঘটনাচক্রে তিনিও পেশায় আইনজীবী। সূত্র: আনন্দবাজার
বিপি/কেজে