বাংলাপ্রেস ডেস্ক: এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলোর জন্য আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের নাম ঘোষণা করেছে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি)। এবার দায়িত্ব পেয়েছেন দুই বাংলাদেশি আম্পায়ার, মাসুদুর রহমান ও গাজী সোহেল।
সবচেয়ে আলোচিত ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকছেন মাসুদুর রহমান মাসুদ। আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর দুবাইয়ে অনুষ্ঠিতব্য ম্যাচে তার সঙ্গে থাকবেন শ্রীলঙ্কার রুচিরা পালিয়াগুরুগে। টিভি আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকবেন আফগানিস্তানের আহমাদ পাকতিন ও ইজাতউল্লাহ শফি, আর ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে থাকছেন অ্যান্ডি পাইক্রফট।
বাংলাদেশের আরেক আম্পায়ার গাজী সোহেল দায়িত্ব পেয়েছেন ১০ সেপ্টেম্বর ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচে। এছাড়া তাকে দেওয়া হয়েছে আরও একটি ম্যাচের দায়িত্ব।
মাসুদুর রহমান এর আগে ২০২২ এশিয়া কাপেও ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ পরিচালনা করেছিলেন। ৫০ বছর বয়সী এই আম্পায়ার এখন পর্যন্ত ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে ৬৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এশিয়া কাপে এবার অংশ নিচ্ছে আট দল। গ্রুপ পর্বে হবে ১২ ম্যাচ। এসিসি এই পর্যায়ের জন্য মোট আটজন আম্পায়ার নিয়োগ দিয়েছে। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে দুজন করে আম্পায়ার বেছে নেওয়া হয়েছে।
এবারের আসরের গ্রুপ পর্বে দায়িত্ব পালন করবে ৮ জন আম্পায়ার। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে দুজন করে আম্পায়ার বেছে নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে দায়িত্ব পাননি গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকটি বড় ইভেন্টে দায়িত্ব পালন করা শরফুদ্দৌলা সৈকত। ভারত থেকে যাচ্ছেন রোহান পন্ডিত ও বিরেন্দর শর্মা। পাকিস্তানের আসিফ ইয়াকুব ও ফয়সাল আফ্রিদি এশিয়া কাপে দায়িত্ব পালন করবেন। আফগানিস্তান থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে আহমেদ পাকতিন ও ইজাতুল্লা শফিকে। রিচি রিচার্ডসন ও অ্যান্ডি পাইক্রফট টুর্নামেন্টজুড়ে থাকবেন ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে। সুপার ফোর ও ফাইনালের জন্য পরে চূড়ান্ত করা হবে নতুন তালিকা।
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর আফগানিস্তান-হংকং ম্যাচ দিয়ে শুরু এশিয়া কাপের। ১১ সেপ্টেম্বর নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ।
[বাংলা প্রেস বিশ্বব্যাপী মুক্তচিন্তার একটি সংবাদমাধ্যম। স্বাধীনচেতা ব্যক্তিদের জন্য নিরপেক্ষ খবর, বিশ্লেষণ এবং মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজ আগের চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]
বিপি/টিআই
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]