নিজস্ব প্রতিবেদক: উত্তর আমেরিকা বাংলাদেশি-আমেরিকানদের সর্ববৃহৎ ইসলামি সংগঠন মুসলিম উম্মাহ অফ নর্থ আমেরিকা (মুনা)’র ন্যাশনাল ও জোনাল কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী ২০২৫-২৬ দু'বছর মেয়াদি ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ইমাম দেলোয়ার হোসাইন এবং ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর মনোনীত হয়েছেন আরমান চৌধুরী ( সিপিএ)।
মুনার ন্যাশনাল ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন আবু আহমদ নুরুজ্জামান, ডা: সাইদুর রহমান চৌধুরী, হারুন অর রশীদ, মাওলানা আবুল ফয়জুল্লাহ, ন্যাশনাল এসিস্টেন এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর আহমদ আবু ওবায়দা, আনিসুর রহমান গাজী, ড. মোহাম্মদ রুহুল আমিন ও আব্দুল্লাহ আল আরিফ।
সংগঠনের গঠণতন্ত্র অনুযায়ী সিনিয়র সদস্য ও সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে দুই বছরের জন্য ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট ও মজলিশে শুরার সদস্য নির্বাচন করেন সদস্যরা। নির্বাচন পরিচালনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটির প্রধান ছিলেন আবুসামিহাহ সিরাজুল ইসলাম। অপর সদস্যরা ছিলেন মো: দিদারুল আলম ও মো: রেজাউল করিম। গত ২১ ডিসেম্বর মজলিশে শুরার অধিবেশনে উপস্থিত সকল সদস্যদের উপস্থিতিতে ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট শপথ গ্রহন করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

এরপর নবনির্বাচিত মজলিশে শুরার সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করার ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট দেলোয়ার হোসাইন। ২০২৫-২৬ বছরের মজলিশে শুরার নির্বাচিত সদস্যরা হলেন, হারুন অর রশীদ, আবুল বাশার ফয়জুল্লাহ, আরমান চৌধুরী, তোয়াহা আমিন খান, ডা: আতাউল হক ওসমানী, আহমদ আবু ওবায়দা, সাফায়েত হোসেন সাফা, এমদাদ উল্লাহ, ড. মোহাম্মদ রুহুল আমিন, আবদুল্লাহ আল আরিফ, ড. মোহাম্মদ নকিবুর রহমান, মো: মাহমুদুল কাদের তফাদার, মো: জিয়াউল ইসলাম শামীম, আব্দুল কাইয়ূম, খায়রুল হাসান রফিক, মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, আব্দুল মান্নান, প্রফেসর মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। এদিকে নবনির্বাচিত ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট ২০২৫-২৬ সেশনের জন্য ন্যাশনাল কমিটি ও জোনাল সভাপতিদের মনোনয়ন প্রদান করেন।
জোনাল সভাপতিরা হলেন নিউইয়র্ক নর্থ জোন মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান, নিউ ইয়র্ক সাউথ জোন ইমদাদ উল্লাহ, আপষ্টেট নিউ ইয়র্ক জোন আব্দুল কাইয়ূম, ওয়েষ্ট জোন সভাপতি আব্দুল মান্নান, ইষ্ট জোন মাহমুদুল কাদের তফাদার, সাউথ জোন সভাপতি ডা: আমিনুল ইসলাম, নর্থ জোন সভাপতি নেসার উদ্দিন।
বিপি।এসএম
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]