১৪ অক্টোবর ২০২৫

নিউ ইয়র্কে এশিয়ান প্রভাবশালীর তালিকায় ৩ বাংলাদেশি

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪১ পিএম
নিউ ইয়র্কে এশিয়ান প্রভাবশালীর তালিকায় ৩ বাংলাদেশি
  নিজস্ব প্রতিবেদক: যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটি এন্ড স্টেট পরিচালিত ‘এশিয়ান প্রভাবশালী-১০০' এর তালিকায় স্থান পেয়েছে তিন বাংলাদেশি। এন তালিকায় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রথম নিউ ইয়র্ক সিটি কাউন্সিলসদস্য শাহানা হানিফ, এ্যালায়েন্স অব সাউথ এশিয়ান-আমেরিকা লেবার এ্যাসাল’র ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট মাফ মিসবাহউদ্দিন এবং দে সি ব্লু এনওয়াই’র প্রেসিডেন্ট তানবির চৌধুরী। নিউই ইয়র্ক স্টেটে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মরত সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ এশিয়ানের করে থাকেন। শাহানা হানিফ এবং ম্যাফ মিসবাহ সম্পর্কে অনেকেই জানেন কমবেশি। তানবির চৌধুরী জেনারেশন জি’র পলিটিক্যাল এ্যাক্টিভিস্ট এবং ১০০ জনের তালিকায় সর্বকনিষ্ঠ। তার বয়স ২২ বছর হলেও গত জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত বিশেষ নির্বাচনে টম সোয়াজির ক্যাম্পেইনে কাজ করে পরিচিতি পান। এর আগে আরো কম বয়সে ব্রঙ্কস থেকে নির্বাচিত কাউন্সিল সদস্য এরিক ডাইনোউইটজের ক্যাম্পেইনে কাজ করেন। দে সি ব্লু এনওয়াই সংগঠনের উদ্দেশ্য নিউইয়র্ক স্টেটের নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থীদের জয়ী করে আনা। ১০০ জনের তালিকায় তানবির চৌধুরীর স্থান ৯৭ নম্বরে। তবে শাহানা হানিফের অবস্থান ১৭ নম্বরে। তবে তিনি একা নন তার সাথে রয়েছেন এশীয় বংশোদ্ভূত কাউন্সিলসদস্য শেকার কৃষ্ণান, লিন্ডা লি, চি ওসি, স্যান্ড্রা উং, জুলি ওন, সুজান কুয়াং। শাহানা হানিফ সম্পর্কে বলা হয়েছে, সিটি কাউন্সিলের প্রগ্রেসিভ ককাসের কো চেয়ার, এর আগে তিনি সিটি কাউন্সিলের কমিটি অন ইমিগ্রেশনের প্রধান ছিলেন। পাওয়ার ১০০ এর তালিকায় বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত অপরজন হলেন মাফ মিসবাহউদ্দিন। এই তালিকায় তার স্থান ৩৪ নম্বরে। তার সম্পর্কে বলা হয়েছে তিনি এ্যাসালের সভাপতি হিসাবে, বিভিন্ন রাজনৈতিক কার্যক্রমের নেতৃত্ব দেন, প্রার্থীদের এনডোর্স করেন। মাফ মিসবাহ ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিল-৩৭ এর ট্রেজারার। এটি নিউইয়র্ক সিটি বৃহত্তম পাবলিক এমপ্লয়ি ইউনিয়ন। এছাড়াও ২০০০ সাল থেকে তিনি লোকাল ১৪০৭ এর এ্যাকাউন্ট্যান্টস, স্ট্যাটিস্টিশিয়ানস এন্ড এ্যাকচুয়ারিসের প্রেসিডেন্ট। বিপি।এসএম
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন