১৪ অক্টোবর ২০২৫

নিউ ইয়র্কের হাডসনে বাংলাদেশিদের জমজমাট বনভোজন

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৩৭ পিএম
নিউ ইয়র্কের হাডসনে বাংলাদেশিদের জমজমাট বনভোজন
নিউ ইয়র্ক প্রতিনিধি: যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের রাজধানী আলবেনির পার্শ্ববর্তী ঐতিহ্যবাহী শহর হাডসনে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের বার্ষিক বনভোজন গত রবিবার স্থানীয় লেক টাকোনিক ষ্টেট পার্কে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ কমিউনিটি আয়োজিত উক্ত বনভোজনে হাডসন, আলবেনি ও নিউ ইয়র্কের শতশত প্রবাসীরা নেয়। বনভোজন  অনুষ্ঠানের শুরুতেই হাডসন সিটির বাংলাদেশি কাউন্সিলম্যান শেরশাহ মিজানের সঞ্চালনায় এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন বনভোজনের প্রধান অতিথি হাডসনের এসেম্বলিওমেন দিদী ব্যারেট।বাংলাদেশিদের বনভোজনে আমন্ত্রণের জন্য তিনি কমিউনিটির নেতাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, তিনি সব সময় স্থানীয় প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গেই থাকবেন।কমিউনিটিতে যে কোন সমস্যা দেখা দিলে তিনি তা সমাধানের আশ্বাস দেন।সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্যে দেন বাংলাদেশি কাউন্সিলম্যান শেরশাহ মিজান। বনভোজনে ছোট বড়দের জন্য নানা ধরনের খেলাধুলার আয়োজন করা হয়। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে আনন্দ, আড্ডা আর মজাদার খাবারে মধ্যাহ্নভোজ। কয়েক ঘন্টার জন্য হলেও প্রবাসীরা ফিরে গিয়েছিলেন তাদের স্বদেশভূমিতে। যেন তারা বাংলাদেশেরই কোথাও পিকনিক করছে। অপর দিকে খেলাধুলা ও খাবারের পাশাপাশি চলে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে সঙ্গীত পরিবেশন করেন স্থানীয় শিল্পী হারুনুর রশিদ ও এলিজা রহমান। বনভোজনে সার্বিক সহযোগিতা প্রদানকারীরা হলেন রাসেল সরকার, রিপন, রাকিব মিয়া,কাজী শাহীন, আব্দুল লতিফ, হারুনুর রশিদ,দেলোয়ার পাটোয়ারী, জহিরুল হক লিটন, তছির মিয়া, কবির আহমেদ, সারোয়ার হোসেন, খলিলুর রহমান, আবুল খায়ের, আলী হোসেন, আব্দুল গণি ও নুর ইসলাম ভুইয়াসহ আরো অনেকে। বনভোজন কমিটির বাইরে থেকেও এবারের বনভোজনটির তত্বাবধান ও পরিচালনা করেন কাউন্সিলম্যান শেরশাহ মিজান। শেষে বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতারা খেলাধুলায় অংশগ্রহনকারী বিজয়ীদের হাতে পুরুস্কার তুলে দেন। র‍্যাফেল ড্র’র ফলাফল ঘোষনা পুরুষ্কার প্রদানের মধ্য দিয়ে বনভোজনের সমাপ্ত হয়। বাংলাপ্রেস/ইউএস
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন