১৪ অক্টোবর ২০২৫

অস্ত্র প্রদর্শনীতে চীনের সামরিক সক্ষমতা কতটা বোঝা গেল?

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
অস্ত্র প্রদর্শনীতে চীনের সামরিক সক্ষমতা কতটা বোঝা গেল?
বাংলাপ্রেস ডেস্ক:  এক বিশালাকার সামরিক কুচকাওয়াজে বুধবার চীন তার নতুন ধরনের অস্ত্র, ড্রোনসহ সামরিক সরঞ্জাম বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছে। অস্ত্র-সম্ভারের ওই প্রদর্শনের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের প্রতি একটি স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হলো বলেই অনেকে মনে করছেন। ওই অনুষ্ঠানে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের অতিথি হয়ে হাজির ছিলেন ২০ জনেরও বেশি বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান। এই অতিথিদের মধ্যে যেমন ছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, তেমনই ছিলেন উত্তর কোরিয়ার কিম জং উন।এই দুটি দেশই চীনের ওপরে অর্থনৈতিক সহায়তাসহ নানা কারণেই নির্ভর করে থাকে। ওই প্যারেড একদিকে যেমন হয়ে উঠেছিল বিশ্বরাজনীতিতে শি চিনপিংয়ের ক্রমবর্ধমান ক্ষমতার প্রদর্শনী, অন্যদিকে তা হয়ে উঠেছিল চীনের সামরিক পরাক্রম দেখানো।‘গুয়াম কিলার’ ক্ষেপনাস্ত্র, ‘লং উইংম্যান’ ড্রোন, আর ‘রোবট উলভস’ বা নেকড়ের মতো দেখতে রোবটও দেখানো হয়েছে সমরসজ্জার ওই প্রদর্শনীতে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, একদিকে প্রচারের আতিশয্য আর ঝকঝকে নতুন সমরাস্ত্রের প্রদর্শনী থেকে আসলে কী পাওয়া গেল? ওই প্যারেড থেকে যে পাঁচটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে— ১. চীন কিভাবে তার অস্ত্র মোতায়েন করতে পারে? এ সামরিক প্রদর্শনী থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে গেছে যে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র খুব দ্রুত বানিয়ে ফেলার ক্ষমতা রয়েছে চীনের।নানইয়াং টেকনোলজিকাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের সামরিক রূপান্তর বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাইকেল রাস্কা বলছিলেন, ‘বছর দশেক আগেও চীন যেসব সামরিক প্রযুক্তি তুলে ধরত, সেগুলো ছিল যুক্তরাষ্ট্রের উদ্ভাবন করা অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জামের খুবই সাধারণ মানের নকল।’ কিন্তু বুধবারের প্যারেড দেখিয়ে দিয়েছে, চীনের উদ্ভাবনী শক্তি যেমন উন্নত হয়েছে, তেমনই বহু ধরনের অস্ত্র–বিশেষত ড্রোন আর ক্ষেপণাস্ত্রের সম্ভার দেখে বোঝা গেছে, তাদের সমরাস্ত্র-শিল্পের কত অগ্রগতি হয়েছে।
প্যাসিফিক ফোরামের অ্যাডজাংকট ফেলো আলেকজান্ডার নেইল বলছেন, উপরমহল থেকে নির্দেশ আসার যে কাঠামোয় চীন পরিচালিত হয় আর গুরুত্বপূর্ণ পুঁজি বিনিয়োগের ফলে চীন অন্য অনেক দেশের তুলনায় দ্রুত নতুন অস্ত্র তৈরি করতে পারছে। যে বিপুল সংখ্যায় এইসব অস্ত্র তৈরি করার ক্ষমতা তাদের রয়েছে, তা যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুপক্ষকে বিহ্বল করে দিতে পারে।নেইলের কথায়, ‘চীনের ক্ষমতা আছে যুদ্ধ সরঞ্জাম, জাহাজসহ সব কিছুই তারা উৎপাদন করে ফেলতে পারে, শুধু রাষ্ট্রের নির্দেশ দেওয়ার অপেক্ষা।’
কিন্তু চীনের সামরিক বাহিনী এই সামরিক সরঞ্জামের সঙ্গে কতটা ভালোভাবে খাপ খাইয়ে নিতে পারে? অধ্যাপক রাস্কা প্রশ্ন তুলছেন, ‘তারা এ ধরনের চোখ ধাঁধানো উন্নত সমরসজ্জা দেখাতেই পারে, কিন্তু সাংগঠনিকভাবে কি তারা ঠিক যেভাবে চায়, সেভাবে এসব অস্ত্র ব্যবহার করতে দক্ষ?’ তার কথায়, এই কাজটা অত সহজ নয়। চীনের সামরিক বাহিনীর আয়তন বিশাল ও তারা অপরীক্ষিত, কারণ অনেক দশক ধরে তারা তো উল্লেখযোগ্য কোনো যুদ্ধ করেনি। ২. যুক্তরাষ্ট্রের মোকাবেলা করতে ক্ষেপণাস্ত্রের ওপরে জোর দিচ্ছে চীন চীন বিপুলসংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে, যার মধ্যে কয়েকটি নতুন ধরনের। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ক্ষেপণাস্ত্রের সূচ্যগ্রে একাধিক বিস্ফোরক বহন করতে সক্ষম ডংফেং-সিক্সটি ওয়ান, উত্তর চীন থেকে উৎক্ষেপণ করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানতে সক্ষম ডংফেং-ফাইভ সি আন্তর্মহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও গুয়ামে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে আঘাত করতে সক্ষম ডংফেং-টোয়েন্টি সিক্স ডি মাঝারি রেঞ্জের ক্ষেপণাস্ত্র।
ওয়াইজে-সেভেন্টিন আর ওয়াইজে-নাইন্টিনের মতো শব্দের থেকেও দ্রুত গতিতে যেতে পারে এমন জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রও সামনে এনেছে চীন। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো যেমন অতি দ্রুত উড়তে পারে, তেমনই আবার বিরোধী ব্যবস্থাকে এড়িয়ে যেতে অপ্রত্যাশিতভাবে দিক বদলও করতে পারে।ক্ষেপণাস্ত্রের ওপরে চীনের বাড়তি নজর দেওয়ার কারণ আছে। নেইল ব্যাখ্যা করছেন, প্রতিরোধ কৌশলের অঙ্গ হিসাবে ও মার্কিন নৌবাহিনীর শ্রেষ্ঠত্বকে টেক্কা দিতেই চীন ক্ষেপণাস্ত্র আর রকেটের সম্ভার গড়ে তুলছে।বিমানবাহী জাহাজ আর হামলাকারী জাহাজের সবথেকে বড় নৌবহরের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনী এখনও অপ্রতিদ্বন্দ্বী। এদিক থেকে চীন এখনও পিছিয়ে আছে। তবে নেইলের কথায়, পশ্চিমা সামরিক মহলের একটা অংশ ক্রমাগত এই যুক্তি দেখাচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলাকারী সমরসজ্জা অপ্রতিরোধ্য নয়, কারণ তারা যে কোনো মিসাইল আক্রমণের মুখে পড়লে আসলে কোনো প্রতিরোধহীন লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে। বেইজিং যে শুধু প্রতিরোধী ব্যবস্থা শক্তিশালী করছে তা নয়, তিনি বলছেন, একই সঙ্গে চীন ‘দ্বিতীয়বার হামলার’ ক্ষমতাও গড়ে তুলছে। সামরিক পরিভাষায় ‘দ্বিতীয়বার হামলার’ অর্থ হলো কোনো দেশ যদি আক্রান্ত হয়, তাহলে পাল্টা হামলা চালানোর সক্ষমতা। উল্লেখযোগ্য আরো যে কয়েকটি অস্ত্র-সম্ভার সামনে এনেছে চীন, তার মধ্যে একটি হলো বহুল আলোচিত এলওয়াই-ওয়ান লেজার অস্ত্র। এটা আসলে একটা বিশালাকার লেজার রশ্মি, যা দিয়ে বৈদ্যুতিন যন্ত্র অক্ষম করে দেওয়া যায়। এমনকি বিমানের চালককে অন্ধও করে দিতে পারে এই রশ্মি। একগুচ্ছ ফিফথ জেনারেশন ‘স্টেল্থ’ জেট যুদ্ধবিমান, যেমন জে-টুয়েন্টি আর জে-থার্টি ফাইভ বিমানও প্রদর্শিত হয়েছে বুধবারের প্যারেডে। ৩. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আর ড্রোন নিয়ে লাগাতার এগিয়ে চলেছে চীন চীন যেসব সমরাস্ত্র প্যারেডে হাজির করেছিল, তার মধ্যে জিজে-ইলেভেন ‘স্টেল্থ অ্যাটাক ড্রোনও’ ছিল, যেগুলো নিঃশব্দে আর গোপনে হামলা চালাতে পারে। এগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে ‘লয়্যাল উইংম্যান’। চালকসহ যুদ্ধবিমানের পাশাপাশি উড়তে সক্ষম এই ড্রোনগুলো হামলার সময়ে মূল যুদ্ধবিমানকে সহায়তাও করতে পারবে। এক গুচ্ছ চিরাচরিত ড্রোন ছাড়াও ‘রোবোটিক উলভস’ বা নেকড়ের মতো দেখতে রোবটও দেখানো হয়েছে বুধবারের সামরিক প্যারেডে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এগুলো প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ থেকে শুরু করে ভূমি-মাইন খোঁজা আর শত্রুপক্ষের সৈন্যদের খুঁজে বের করার মতো নানা কাজ করতে সক্ষম। যেভাবে ড্রোনগুলো প্রদর্শিত হয়েছে, তা থেকে চীনের সামরিক কৌশলের একটা দিশা স্পষ্ট, দেশটি শুধুই চিরাচরিত সামরিক পরিকাঠামো বাড়াতে চাইছে তা নয়, তার প্রতিস্থাপনও চায় তারা। অধ্যাপক রাস্কার বলছিলেন, বোঝাই যাচ্ছে যে ইউক্রেন যুদ্ধে যেমন শত্রুপক্ষের প্রতিরক্ষা ভেঙ্গে দেওয়ার জন্য সেদিকে ড্রোন ছুঁড়ে দেওয়ার ঘটনা দেখা গেছে, তা থেকে শিক্ষা নিয়েছে চীন।নেইল বলছিলেন, ‘কিল চেইনের তৎপরতা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’ সামরিক পরিভাষায় ‘কিল চেইন’ হল ধাপে ধাপে আক্রমণের একটা পদ্ধতি। লক্ষ্যবস্তু চিহ্নিত করা থেকে তা ধ্বংস করা এবং শত্রুর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ যাচাই করা – এই পুরো প্রক্রিয়াটিকেই কিল চেইন বলা হয়।নেইলের ব্যাখ্যা দ্রুত পরিস্থিতি বদলে যেতে পারে, এরকম একটা যুদ্ধের সময়ে মুহূর্তের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হয় যাতে শত্রুপক্ষকে পরাজিত করে নিয়ন্ত্রকের ভূমিকায় থাকা যায়। এই কাজটা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে করা সম্ভব। অনেক দেশ তাদের সামরিক পরিকাঠামোয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা হবে কি না, তা নিয়ে এখনো দ্বিধায় আছে। অধ্যাপক রাস্কা বলছেন, ওই সব দেশ ভাবছে যে, ‘কিল চেইনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা নিয়ে কতটা স্বাচ্ছন্দ্য আমরা।’ তিনি বলছেন, ‘চীন এব্যাপারে খুবই স্বচ্ছন্দ। ওরা মনে করে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে তারাই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। পুরো পরিকাঠামো জুড়েই তারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করতে চলেছে তারা।’ ৪. চীনের হাতে প্রযুক্তি আছে, তবে যুক্তরাষ্ট্র এখনো এগিয়ে প্যারেড থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট, চীন সামরিক প্রযুক্তির দিক থেকে দ্রুত যুক্তরাষ্ট্রের কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছে। বিশাল অস্ত্র ভাণ্ডার গড়ে তোলার মতো সাধনও রয়েছে তাদের হাতে। কিন্তু সামরিক সক্রিয়তার নিরিখে যুক্তরাষ্ট্র এখনো এগিয়ে রয়েছে বলেই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর এগিয়ে থাকার কারণ হচ্ছে সেখানে নিচ থেকে ওপরের দিকে মতামত পৌঁছানোর একটা সংস্কৃতি রয়েছে, যেখানে তৃণমূল স্তরেই পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিয়ে যুদ্ধের কৌশল ঠিক করতে পারে, বলছিলেন অধ্যাপক রাস্কা। এটাই মার্কিন বাহিনীকে যুদ্ধক্ষেত্রে দক্ষ করে তুলেছে। তিনি বলছিলেন, অন্যদিকে চীনে ওপরমহল থেকে নিচের দিকে সিদ্ধান্ত পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তাদের ঝকঝকে পরিকাঠামো থাকতে পারে কিন্তু সর্বোচ্চ স্তর থেকে নির্দেশ না এলে এক চুলও নড়বে না চীনের বাহিনী।রাস্কা আরো বলেন, ‘চীন মনে করে যে তাদের প্রযুক্তিই প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারবে। তারা এটাও বিশ্বাস করে যে তার ফলেই যুক্তরাষ্ট্র নিরস্ত হবে.. কিন্তু অপারেশনসের পর্যায়ে এরকম উদাহরণ আছে যা দেখিয়ে দেয় যে তারা যতটা বলে থাকে, সম্ভবত ততটা উন্নত নয় তাদের প্রযুক্তি।’ উদাহরণস্বরূপ তিনি বলছিলেন, গতমাসেই ফিলিপিন্সের উপকূল রক্ষী বাহিনীর মোকাবিলা করার সময়ে একটি চীনা যুদ্ধজাহাজ নিজেদেরই আরেকটি ছোট জাহাজকে ধাক্কা দেয়। ৫. প্যারেড দেখিয়ে অস্ত্র বিক্রির চেষ্টা, যুক্তরাষ্ট্রের সামনে ঐক্যের ছবি তুলে ধরা দুই ডজনেরও বেশি দেশের প্রধানদের ওই প্যারেডে আমন্ত্রণ জানিয়ে চীনা অস্ত্র-সম্ভার আর ট্যাংক দেখানো আসলে সম্ভাব্য ক্রেতাদের সামনে চীনা অস্ত্র বিক্রির একটা বড়সড় প্রচেষ্টা, বলছিলেন নেইল। যেসব দেশের প্রধানরা ওই প্যারেডে ছিলেন, যেমন মায়ানমার ইতোমধ্যেই চীন থেকে বিপুল পরিমাণে অস্ত্র কিনছে। কিন্তু নতুন ক্রেতাদের কাছে অস্ত্র বিক্রি বা পরিমাণ বাড়ানোর সুযোগ কাজে লাগিয়ে চীন সারা বিশ্বে তার প্রভাব বাড়াতে পারে বলে মনে করেন অধ্যাপক রাস্কা। প্যারেডে ভ্লাদিমির পুতিন আর কিম জং উনসহ যারা সামনের সারিতে প্রেসিডেন্ট শিয়ের পাশে ছিলেন, তারাই হলেন চীনা অস্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ ক্রেতা।এই তিনজন যখন একসঙ্গে হেঁটে প্যারেডে আসেন আর মঞ্চে পাশাপাশি দাঁড়ান, সেটা একটা ঐক্যের ছবি তুলে ধরে।নেইল বলেছেন, ‘এটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে একটা বার্তা, যদি আমেরিকা সত্যি তাদের চ্যালেঞ্জ জানাতে চায় তার অর্থ হবেচ একসঙ্গে একই সময়ে অনেকগুলো সম্ভাব্য এলাকায় যুদ্ধ করতে হবে তাদের–কোরীয় উপদ্বীপ, তাইওয়ান প্রণালি আর ইউক্রেন। যদি এ রকমভাবে ভাবা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের ওপরে তিনটি দিক থেকে চাপ আসতে লাগল, তারা হয়তো কোনো একটি দিকে পরাজিত হবে।’ [বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি>টিডি
 
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন