১৪ অক্টোবর ২০২৫

শেখ হাসিনা আমাদের ওপর একটি ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র চাপিয়ে দিয়ে গেছে: নাহিদ ইসলাম

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
শেখ হাসিনা আমাদের ওপর একটি ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র চাপিয়ে দিয়ে গেছে: নাহিদ ইসলাম
বাংলাপ্রেস ডেস্ক: জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, এমন একটা দেশে আমরা বসবাস করি, যেখানে বাসের ও বিমানের ফিটনেস থাকে না। মানুষের ফিটনেস থাকে না, এমনকি রাষ্ট্রেরও ফিটনেস থাকে না। আজ শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকেল ৩টায় সুনামগঞ্জ পৌর শহরের আলফাত স্কয়ারে এনসিপির পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা আমাদের ওপর একটি ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র চাপিয়ে দিয়ে গেছে। আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এমন ফিটনেসবিহীন রাষ্ট্র দিয়ে যেতে পারি না। এটা আমাদের দায়িত্ব। এসময় নাহিদ বলেন, আপনাদের সন্তানরা যারা রাস্তায় জীবন দিয়েছে, তাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য হলেও এই রাষ্ট্রের ফিটনেস আমাদের তৈরি করতে হবে। এই রাষ্ট্রের মেরামত আমাদের করতে হবে। আর সেই রাষ্ট্র মেরামতের জন্যই জাতীয় নাগরিক পার্টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এইদিন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়ের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা, জেলার যুগ্মসমন্বয়ক আবু ছালেহ নাসিম প্রমুখ। পথসভায় স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়ক হাছন রাজারপ্রপৌত্র দেওয়ান সাজাউর রাজা চৌধুরী। উল্লেখ্য, এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সুনামগঞ্জে এসে সার্কিট হাউসে ওঠেন। শুক্রবার দুপুরে শহরের কেন্দ্রীয় মডেল জামে মসজিদে জুমার নামাজ শেষে সেখান থেকে পদযাত্রা শুরু করেন। পদযাত্রাটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে আলফাত স্কয়ারে পৌঁছায়। সেখানে বেলা ৩টায় পথসভা করেন দলটির নেতারা। [বাংলা প্রেস বিশ্বব্যাপী মুক্তচিন্তার একটি সংবাদমাধ্যম। স্বাধীনচেতা ব্যক্তিদের জন্য নিরপেক্ষ খবর, বিশ্লেষণ এবং মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজ আগের চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি/কেজে
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন