১৪ অক্টোবর ২০২৫

সৈয়দপুরে শিক্ষক দম্পতির সংবাদ সম্মেলন

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪১ পিএম
সৈয়দপুরে শিক্ষক দম্পতির সংবাদ সম্মেলন
রমজান আলী টুটুল, সৈয়দপুর( নীলফামারী) প্রতিনিধি : সৈয়দপুরে জমির সীমানা নিয়ে শিক্ষক দম্পতিকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। এ ঘটনায় শিক্ষক দম্পতির ছেলে গুরুতর আহত হয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। সোমবার দুপুরে উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের দলুয়া মুন্সিপাড়া এলাকায় নিজ বাড়ীতে সংবাদ সমেম্মল করে অভিযোগ করেন ওই শিক্ষক দম্পতি। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে অবসরপ্রাপ্ত প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক আলহাজ আব্দুল করিম বলেন, আমার বাড়ির পাশে ফসলি জমির সীমানা ও ড্রেনকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশি আবুল হোসেন ও তাঁর পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। এরই জেরে গত ১৬ জুন সন্ধায় আবুল হোসেনর নেতৃত্বে তাঁর দুই ছেলে বাদশা ও বাদলসহ ৪/৫ জন দুর্বৃত্তরা হাতে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের হত্যার উদ্দেশ্যে ঘরে ঢুকে। এ সময় ঘরে আমি ছিলাম না। ঘরে ঢুকে তাঁরা প্রথমে আমার স্ত্রীকে আঘাত করতে আসলে আমার একমাত্র ছেলে মোখলেছুর রহমান মুকুল তাদের বাধা দেয়। আমার ছেলেকে সামনে পেয়ে তারা এলোপাথারি আঘাত করতে থাকে। একপর্যায় সে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে মারা গেছে ভেবে সেখান থেকে চলে যায়। পরে এলাকাবাসি এসে আমার ছেলেকে উদ্ধার করে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় চিকিৎসকরা রংপুর মেডিকেল কলেজে স্থান্তর করেছেন। এখনও সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন সে এখনও শঙ্কমুক্ত নয়। তিনি আরও বলেন, প্রতিপক্ষ আবুল হোসেন ও তাঁর ছেলেরা এলাকায় প্রভাবশালী। আমি যেন এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ বা মামলা না করি এ জন্য তাঁরা খুন, গুমের হুমকি দিচ্ছে। তাদের হুমকির কারণে আমার পরিবার আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। তাই আপনাদের মাধ্যমে আমি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল করিমের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। বিপি/কেজে
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন