১৪ অক্টোবর ২০২৫

স্বপ্নভঙ্গের পর মারামারিতে জড়াল মেসির মিয়ামি

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
স্বপ্নভঙ্গের পর মারামারিতে জড়াল মেসির মিয়ামি
বাংলাপ্রেস ডেস্ক:  খুব কাছে গিয়েও শিরোপা ছুঁয়ে দেখা হলো না লিওনেল মেসির। আক্ষেপ ও হতাশায় কেটেছে লিগস কাপের ফাইনাল। ট্রফি ফয়সালার ম্যাচে ইন্টার মিয়ামিকে বিধ্বস্ত করেছে সিয়াটেল। শিরোপা স্বপ্নভঙ্গের দিনে উত্তেজনাও ছড়িয়েছে বেশ।
ফাইনালে সিয়াটলের রথরকের ৮৯ মিনিটের গোলের পরই শুরু হয় উত্তেজনা। মাঠে ধাক্কাধাক্কির ঘটনায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন রেফারি ও খেলোয়াড়রা। মিয়ামির ম্যাক্সি ফ্যালকন সিয়াটলের মিডফিল্ডার ওবেড ভারগাসকে জড়িয়ে ধরেন। এরপর দুই দলের খেলোয়াড়েরা একে অন্যকে ঘুষি মারতে থাকেন! অবশ্য খেলার পরিসংখ্যানে বল দখল, পাসের সংখ্যা ও আক্রমণ-প্রতি আক্রমণ— সবখানেই এগিয়ে ছিল মিয়ামি। শেষ পর্যন্ত গোলের মুখ দেখতেই ব্যর্থ হয় তারা। ম্যাচে অন-টার্গেটে একটিও শট নিতে পারেনি মেসির দল। টানা তিন ম্যাচে অপরাজিত থেকে ফাইনালে উঠে স্বপ্ন দেখছিল মিয়ামি। তবে সেই স্বপ্ন ফিকে হয় ম্যাচের ২৬ মিনিটেই। সতীর্থের বাড়ানো বলে দুর্দান্ত হেডে গোল করে সিয়াটেলকে এগিয়ে দেন ডি রোসারিও। বিরতির পরপরই সমতায় ফেরার সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছিল মায়ামি। লুইস সুয়ারেজের পাসে একদম সামনে বল পেয়ে যান লিওনেল মেসি, তবে তার শট উড়ে যায় পোস্টের ওপর দিয়ে। ৮৪তম মিনিটে মিয়ামির ইয়ানিক ব্রাইট ডি বক্সে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় সিয়াটেল। সেখান থেকে গোল করে ব্যবধান ২-০ করেন আলেক্স রোলড্যান। নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার ঠিক আগে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেন পল রথরক— কর্নার থেকে পাওয়া বল থেকে দারুণ এক শটে গোল করে দলের জয় নিশ্চিত করেন তিনি। ৩-০ ব্যবধানের জয় নিয়ে লিগস কাপের শিরোপা উদযাপন করেছে সিয়াটেল। এই হারে মেসির ৪৭তম ট্রফি জয়ের আশাও পিছিয়ে গেল। সর্বশেষ তিনি ২০২৪ সালে মিয়ামির হয়ে সাপোর্টারস শিল্ড জিতেছিলেন। [বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি>টিডি
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন