ঝিনাইদহ থেকে সংবাদদাতা : সারাদেশে টিকটক ভিডিও কারীরা অপ্রতিরোদ্ধ দেখা যায় রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে অশ্লীল ভঙ্গিমায় অশ্লীল কথাবার্তা ভিডিও করছে সমাজের কিছু উঠতি বয়সের পোলাপানরা।হয়তো কেউ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে আবার কেউ লেখাপড়া করেনা। এরাই এক সময় কিশোর গ্যাং হয়ে পড়ে।আমাদের ঝিনাইদহে এমন কিছু লক্ষ্য করা যাই বাইপাসে, নতুন ধোপাঘাটা ব্রীজ, পবহাটি বিশ্বরোডে,বিভিন্ন জায়গায়।তবে ঝিনাইদহ পুলিশ প্রশাসন খুব তৎপর রয়েছেন। যার কারনে এই টিকটকরা পেরে উঠতে পারেনা। যারই প্রমান দিয়েছেন ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি মিজানুর রহমান।টিকটক(Tic tok) বা লাইকি(Likee) তে পরিবারের অজান্তেই ফানি ভিডিও ছাড়াও সমাজে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম
এজাতীয় ভিডিও তৈরির দায়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করে থানায় আনা হয়।
পরবর্তীতে পরিবারের অভিভাবকেরা এসে মুচলেকা দিয়ে ছেলে মেয়েকে তাদের হেফাজতে নিয়ে যান।পরিবারের অনুরোধ ও লেখাপড়ার স্বার্থে পরিবারের হেফাজতে তাদেরকে প্রথমবারের মতো দেয়া হয় বলে জানান, মোঃ মিজানুর রহমান, ওসি, ঝিনাইদহ থানা। এছাড়া তিনি আরও জানান -গ্রেপ্তারকৃত দুজনেই পিতৃহীন জানতে পেরে প্রথম থেকেই তাদের প্রতি সদয় ছিলেন। ১। তানজিলা আমিন ছোয়া (২২), পিতা, -মৃতঃ তৌহিদ আমিন,পলিটেকনিক এর ছাত্রী গ্রামঃ বারোবাজার, কালীগঞ্জ, ঝিনাইদহ। বর্তমানে ঝিনাইদহে বসবাসরত। ২। মেহেদী হাসান (২৫) পিতা- মৃত জাকির হোসেন কেপি বসু সড়ক।
বিপি/আর এল