১৪ অক্টোবর ২০২৫

চিনি ছাড়া কফি পানের ৭ উপকারিতা

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
চিনি ছাড়া কফি পানের ৭ উপকারিতা
বাংলাপ্রেস ডেস্ক:  অনেকেই দিনের শুরু করেন এক কাপ কফি দিয়ে। তবে এই কফির সঙ্গে যদি চিনি, দুধ বা ক্রিম মেশানো থাকে, তাহলে তা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। অথচ, চিনি ছাড়া এক কাপ কালো কফিই হতে পারে আপনার দৈনন্দিন সুস্থতার এক নির্ভরযোগ্য সঙ্গী। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, পরিমিত পরিমাণে ব্ল্যাক কফি পান করলে তা ওজন নিয়ন্ত্রণ, মানসিক সতর্কতা বৃদ্ধি এবং হৃদরোগ বা ডায়াবেটিসের মতো জটিল রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক হতে পারে।চলুন জেনে নিই, কিভাবে চিনি ছাড়া কফি আপনার শরীর ও মস্তিষ্কের জন্য উপকারী হয়ে উঠতে পারে। ওজন নিয়ন্ত্রণে কার্যকর চিনি ছাড়া কালো কফি খেলে বিপাক বৃদ্ধি পায় এবং এটি চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে, যা ওজন কমাতে সহায়ক। মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এতে থাকা ক্যাফেইন, এডেনোসাইনকে ব্লক করে। যা স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সহায়ক। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড ও পলিফেনলে ভরপুর কফি, ফ্রি র‍্যাডিকেল থেকে কোষকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া প্রদাহ হ্রাস করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে ফ্যাটি লিভার, সিরোসিস ও লিভার ক্যান্সার থেকে রক্ষা করতে পারে। ৩–৪ কাপ কফি লিভারের কার্যকারিতা উন্নত করতে পারে। হৃদরোগ ও নিউরোডিজেনারেটিভ রোগের ঝুঁকি কমায় গবেষণা অনুযায়ী, আলঝাইমার ও পার্কিনসনের পাশাপাশি হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে পারে চিনি ছাড়া কফি। টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় চিনি ছাড়া কফি পান করলে টাইপ ২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমে যেতে পারে। গবেষণা থেকে প্রাপ্ত, কফি দেহের ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। দীর্ঘায়ু বৃদ্ধি মাত্র এক থেকে তিন কাপ ব্ল্যাক কফি প্রতিদিন পান করলে মৃত্যু ও হার্ট-সংক্রান্ত মৃত্যুর ঝুঁকি কমে যেতে পারে। [বাংলা প্রেস বিশ্বব্যাপী মুক্তচিন্তার একটি সংবাদমাধ্যম। স্বাধীনচেতা ব্যক্তিদের জন্য নিরপেক্ষ খবর, বিশ্লেষণ এবং মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজ আগের চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি>টিডি
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন