১৩ অক্টোবর ২০২৫

চশমা পরায় নাকের পাশে গাঢ় দাগ? দূর করুন সহজ উপায়ে

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
চশমা পরায় নাকের পাশে গাঢ় দাগ? দূর করুন সহজ উপায়ে
বাংলাপ্রেস ডেস্ক:  দৃষ্টিশক্তিতে হেরফের হলে চিকিৎসকরা চশমা পরতে পরামর্শ দেন। আর যখন কোনো ব্যক্তি নিয়মিত চশমা পরেন, তখন তার নাকের দুই পাশে মোটা ও গাঢ় দাগ পড়ে যায়। তাতে নাকের দুইপাশ দেখতে ভালো লাগে না। এবার আর সেই দাগ নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হবে না।কারণ কয়েকটি সহজ টোটকা কাজে লাগাতে পারলেই ওই দাগ হবে ভ্যানিশ।আজকাল আশেপাশে ভালো করে দেখলে নজরে পড়বে অনেকে চশমা পরে থাকেন। ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইলের স্ক্রিনে সবারই সময় কাটছে বেশি। এর ফলে দৃষ্টিশক্তির বড় ক্ষতি হয়।অনেকে আবার ঝাপসা দেখেন বলে চশমা পরেন। আর দিনের পরদিন চশমা পরার পর নাকের দুই পাশে দাগ গাঢ় হতে থাকে। কয়েকটি টিপস ঠিক করে কাজে লাগাতে পারলে ওই দাগ সহজেই দূর হবে। শসা শসার উপকারিতা বিরাট।যারা সবসময় চশমা পরেন, তাদের নাকের দুই পাশে দাগ হয়ে যায়। তারা যদি সেই স্থানে শসার রস লাগান, তাহলে আস্তে আস্তে সেই দাগ কমে যাবে। আলু প্রথমে আলু ছোট ছোট করে কাটতে হবে। তারপর তা থেঁতো করতে হবে। সেখান থেকে রস বের করে নাকের দুই পাশে লাগাতে হবে।এই রস মিনিট দশেক লাগিয়ে রেখে ধুয়ে নিতে হবে। অ্যালোভেরা জেল নিয়মিত চশমা পরে নাকের দুই পাশে যে দাগ হয়ে যায়, তা তুলতে বেশ কার্যকরী অ্যালোভেরা জেল। তাই দাগ হওয়া জায়গায় যদি অল্প টাটকা অ্যালোভেরা জেল লাগান, সেই দাগ দূর হয়ে যাবে। কাঠবাদামের তেল রেগুলার চশমা পরতে পরতে কারণে নাকের দুইদিকে দাগ হওয়া খুব অস্বাভাবিক নয়। সেই দাগ তুলতে সাহায্য করে কাঠবাদামের তেল। প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে একমাস কাঠবাদামের তেল লাগাতে পারলে ভালো লাভ হবে। মধু যেকোনো দাগ কমাতে মধু বিরাট কার্যকরী। যদি চশমা পরার ফলে কারো নাকের দুই দিকে মোটা দাগ হয়, তার উচিত সেখানে মধু লাগানো। তাহলে ধীরে ধীরে দাগ কমে যাবে। [বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি>টিডি
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন