১৪ অক্টোবর ২০২৫

ডিসেম্বরে ভারতের মাঠে ক্রিকেট খেলবেন মেসি!

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
ডিসেম্বরে ভারতের মাঠে ক্রিকেট খেলবেন মেসি!
বাংলাপ্রেস ডেস্ক:  এবার ভারতের ক্রিকেট মাঠে আলো ছড়াবেন ফুটবলের জীবন্ত কিংবদন্তি লিওনেল মেসি। শুনতে অদ্ভুত মনে হলেও এমনটা ঘটতে পারে আগামী ডিসেম্বরে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ১৪ ডিসেম্বর মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে দেখা যেতে পারে এ ব্যতিক্রমী দৃশ্য—মেসি বনাম মহেন্দ্র সিং ধোনি-বিরাট কোহলি! আগামী শীতে ৭ জনের একটি প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ম্যাচটির জন্য শচীন টেন্ডুলকার ও রোহিত শর্মার মতো কিংবদন্তিরাও মাঠে নামতে পারেন বলে জানা গেছে।একটি সুপরিচিত ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান এরই মধ্যে মুম্বাই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনকে (এমসিএ) অনুরোধ করেছে যাতে তারা ১৪ ডিসেম্বরের জন্য ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামটি বরাদ্দ রাখে। জানা গেছে, ওই দিনই একটি প্রোমোশনাল সফরে মুম্বাই সফরে আসার কথা মেসির। একজন এমসিএ কর্মকর্তা বলেন, মেসি ১৪ ডিসেম্বর ওয়াংখেড়েতে থাকবেন। তিনি সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটারদের সঙ্গে একটি ক্রিকেট ম্যাচেও অংশ নিতে পারেন।সবকিছু চূড়ান্ত হলে আয়োজকেরা পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ করবে। মেসির এই ভারত সফর হতে পারে ১৩ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। সফরের অংশ হিসেবে তিনি নয়াদিল্লি ও কলকাতাও যেতে পারেন। এটি হবে মেসির ভারতে দ্বিতীয় সফর।এর আগে ২০১১ সালে তিনি ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে এসেছিলেন। দীর্ঘ ১৪ বছর পর ফের মেসির পদার্পণ হতে পারে ভারতের মাটিতে। এর আগে আর্জেন্টিনা জাতীয় দল (মেসিসহ) অক্টোবর মাসে ভারতের কেরালায় দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে পারে বলে প্রতিবেদন হয়েছিল। কেরালার ক্রীড়ামন্ত্রী ভি আবদুরাহিমান এই পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিলেন। ভারতের সঙ্গে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ) একটি সমঝোতায় পৌঁছেছিলও।তবে জানা গেছে, সেই পরিকল্পনা আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে। [বাংলা প্রেস বিশ্বব্যাপী মুক্তচিন্তার একটি সংবাদমাধ্যম। স্বাধীনচেতা ব্যক্তিদের জন্য নিরপেক্ষ খবর, বিশ্লেষণ এবং মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজ আগের চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি>টিডি
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন