১৪ অক্টোবর ২০২৫

মেসির ইউরোপে ফেরার গুঞ্জনে হাওয়া দিলেন সাবেক সতীর্থ

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
মেসির ইউরোপে ফেরার গুঞ্জনে হাওয়া দিলেন সাবেক সতীর্থ
বাংলাপ্রেস ডেস্ক:  ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপকে সামনে রেখে আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন লিওনেল মেসি। ইন্টার মায়ামির হয়ে দুর্দান্ত ফর্মে থাকলেও ইউরোপে তার প্রত্যাবর্তনের সম্ভাবনা ঘিরে চলছে তুমুল জল্পনা। এবার সেই গুঞ্জনে ঘি ঢেলেছে ইতালির ক্লাব কোমো ও তার কোচ সেস ফ্যাব্রিগাসের সঙ্গে মেসির সাম্প্রতিক সাক্ষাৎ। সম্প্রতি সাবেক সতীর্থ ও বন্ধু ফ্যাব্রিগাসের বাড়িতে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন মেসি।যদিও এটিকে নিছক বন্ধুত্বপূর্ণ ভিজিট বলেই দাবি করেছেন ফ্যাব্রিগাস, তবে তার মুখ থেকেই শোনা গেছে, ‘জীবনে কিছুই কখনো নিশ্চিত নয়’, আর তাতেই শুরু হয়েছে জোর গুঞ্জন, বিশ্বকাপ জয়ের লক্ষ্যে কি তবে ইউরোপে ফিরছেন আর্জেন্টাইন জাদুকর?
ইতালির সিরি আ-তে নবাগত কোমো দলটি ইতিমধ্যেই বেশ কিছু অভিজ্ঞ খেলোয়াড়কে দলে টানতে আগ্রহী। আলভারো মোরাতার মতো তারকার নাম ইতিমধ্যে ক্লাবটির সঙ্গে জড়িয়েছে। আর এবার মেসিকে ঘিরেও গুঞ্জন ছড়াচ্ছে জোরেসোরে। যদিও ক্লাব কিংবা খেলোয়াড়, কেউই এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেননি। এদিকে, মেজর লিগ সকারে মেসির পারফরম্যান্স ঠিকই বলে দিচ্ছে, তিনি এখনো বিশ্বমানের ফর্মে আছেন। চলতি মৌসুমে ইন্টার মায়ামির হয়ে মাত্র ১৬ ম্যাচে ১৫ গোল ও ৬ অ্যাসিস্ট করে দলকে টেনে তুলেছেন শীর্ষে। তবে বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে নিজের সেরাটা দিতে পারার জন্য আরো প্রতিযোগিতামূলক লিগে খেলা কতটা জরুরি হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে ফুটবল মহলে। সেই হিসেবেই অনেকে মনে করছেন, সাময়িক সময়ের জন্য হলেও ইউরোপে ফেরা মেসির জন্য লাভজনক হতে পারে।বিশ্বকাপের আগে মেসি ইউরোপে ফিরবেন কি না, তা সময়ই বলবে। তবে কোমো ক্লাবের গুঞ্জন এবং ফ্যাব্রিগাসের বক্তব্যে যে উত্তাপ ছড়িয়েছে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। এবার দেখার পালা, মেসির পরবর্তী গন্তব্য কোথায়!
[বাংলা প্রেস বিশ্বব্যাপী মুক্তচিন্তার একটি সংবাদমাধ্যম। স্বাধীনচেতা ব্যক্তিদের জন্য নিরপেক্ষ খবর, বিশ্লেষণ এবং মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজ আগের চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]
বিপি>টিডি
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন