১৪ অক্টোবর ২০২৫

নতুন কিডনিতে বাঁচতে চায় পিয়ারা খাতুন

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪০ পিএম
নতুন কিডনিতে বাঁচতে চায় পিয়ারা খাতুন
রাজু রহমান, শার্শা, যশোরঃ যশোরের শার্শায় পিয়ারা খাতুন (৪০) নামে এক গৃহবধূর দুটি কিডনি অকেজো হয়ে গেছে। গোটা শরীরে কিডনি জনিত কারণে নানাবিধ সমস্যায় জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন তিনি। দীর্ঘ ২ বছরেরও বেশি সময় অর্থাভাবে সঠিক কোন চিকিৎসা না হওয়ায় আজ জীবন প্রদীপ নিভে যেতে বসেছে তার। অর্থাভাবে চিকিৎসা করাতে না পেরে গভীর ভাবে ভেঙ্গে পড়েছেন পিয়ারা খাতুনের পরিবার । এ অবস্থায় সমাজের বিত্তশালী মানুষের কাছে সাহায্য কামনা করেছেন পিয়ারা খাতুনের কাছের মানুষেরা। যশোরের শার্শা সীমান্তের বসতপুর গ্রামের মৃত আব্দুল গণির মেয়ে পিয়ারা খাতুন। দুটো কিডনিই অকেজো হয়ে পড়াই ইতোমধ্যে দেশ ও দেশের বাইরে বিভিন্ন কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখায়ও কোন ফল পাননি তিনি। অর্থের অভাবে কোন রকম চিকিৎসা না পেয়ে আজ মৃত্যু পথযাত্রী সে। দুটো কিডনি অকেজো হয়ে পড়ায় দিনে দিনে হাত পা মুখ সহ গোটা শরীরের বিভিন্ন অংশ ফুলে ফেঁপে উঠছে। অসহ যন্ত্রনায় ছটফটানি আর থেমে থেমে কান্নাকাটি সহ ধীরে ধীরে মৃত্যুর প্রহর গুণছেন পিয়ারা খাতুন। পিয়ারা খাতুনের একটি কণ্যা সন্তান রয়েছে। স্বামী থাকলেও নিজে মৃত্যু পথ যাত্রী ভেবে স্বামীকে স্বইচ্ছায় ছেড়ে দিয়েছেন। যে টুকু সম্বল ছিলো ইতোমধ্যে শেষ হয়ে যাওয়ায় আজ নিজেকে বড় অসহায় মনে করছেন তিনি। পিয়ারা খাতুন বর্তমানে ঢাকার সিকেডি এন্ড ইউরোলজি হসপিটালে কিডনি বিশেষজ্ঞ ডা: তানভির রহমানের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ডাক্তার বলেছেন অতিদ্রুত কিডনি ডায়ালাইসিস অথবা নতুন কিডনি প্রতিস্থাপন করতে হবে। এ অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তশালী মানুষের কাছে সাহায্যের আবেদন করেছেন অসহায় পিয়ারা খাতুন । তাকে বাঁচাতে মানবিক সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসবে সবাই এমনটাই প্রত্যাশা অসহায় পরিবারের। আর্থিক সহযোগিতা পাঠাতে এবং পিয়ারা খাতুনের সাথে সার্বিক যোগাযোগ মোবাইল নাম্বার হল-০১৯১১-৫৪৯-০৮২ (বিকাশ ব্যক্তিগত)।সঞ্চয়ী ব্যাংক হিসাব নং-১৪৩৬৮। সোনালী ব্যাংক, বাগআঁচড়া শাখা, শার্শা, যশোর। বিপি>আর এল
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন