১৪ অক্টোবর ২০২৫

রান্নার সময় মাঝেমধ্যে হাতে ছেঁকা লাগে, জ্বালাভাব কমাতে যে ভুল করেন

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
রান্নার সময় মাঝেমধ্যে হাতে ছেঁকা লাগে, জ্বালাভাব কমাতে যে ভুল করেন
বাংলাপ্রেস ডেস্ক:  রান্না করতে গিয়ে অনেক সময় গরম কড়াইয়ে ছেঁকা লাগা, গরম পানি পড়া বা তেল ছিটকে এসে হাত পুড়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। ভাতের মাড় ঝরাতে গিয়ে হাতে গরম মাড় পড়ে। তাড়াহুড়োয় জামাকাপড় ইস্ত্রি করার সময়ও ছেঁকা লাগে। এর ফলে ক্ষত স্থানে জ্বালাভাব দেখা যায়। জ্বালা কমাতে অনেকেই ঘরোয়া কিছু টোটকা ব্যবহার করে থাকেন। নিজের মতো চিকিৎসা করতে গিয়ে মাঝেমধ্যেই কিছু ভুল হয়ে যায়। তা থেকে জন্ম নেয় বড় কোনো সমস্যা। পুড়ে গেলে কোন ভুলগুলো করবেন না, জেনে নিন— ফোস্কা গালবেন না : পুড়ে গেলে ক্ষতস্থানে অনেক সময় ফোস্কা পড়ে যায়।ব্যথা কমাতে অনেকেই সেই ফোস্কা গালিয়ে ফেলেন। এতে সংক্রমণ ঘটতে পারে। ফোস্কা নিজে থেকে না ফাটলে জোর করে ফাটানোর দরকার নেই। বরং চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে পারেন। টুথপেস্ট : পুড়ে গেলেই জ্বালা কমাতে অনেকেই ক্ষতস্থানে টুথপেস্ট ব্যবহার করে থাকেন। এতে সংক্রমণের আশঙ্কা আরো বেশি থাকে। টুথপেস্ট নয়, বরং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল কোনো মলম লাগাতে পারেন। ক্ষত কমাতে মাখন বা মেয়োনিজ ভুলেও লাগাবেন না। বরফ : পোড়া জায়গায় বরফ ঘষে নিলে সাময়িকভাবে জ্বালা কমে।কিন্তু এতে ওই স্থানের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পোড়া স্থানে ঠাণ্ডা পানি ব্যবহার করাও ঠিক নয়। স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানিতে হাত ডুবিয়ে রাখতে পারেন, তবে খুব বেশিক্ষণ রাখা যাবে না। অপরিষ্কার হাতে ক্ষতস্থান ধরা : রান্না করতে গিয়ে প্রায়শই হাতে লবণ,তেল, হলুদ লেগেই যায়। সেই হাতে ক্ষতস্থান স্পর্শ করবেন না। এতে ক্ষত থেকে সমস্যা বাড়তে পারে। এই সময় ভালো করে দুই হাত ধুয়ে নেওয়া জরুরি। অ্যান্টি-বায়োটিক : ক্ষত খুব গুরুতর না হলে সঙ্গে সঙ্গে অ্যান্টি-বায়োটিক ওষুধ খেয়ে নেওয়া উচিত নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই ওষুধ খান। [বাংলা প্রেস বিশ্বব্যাপী মুক্তচিন্তার একটি সংবাদমাধ্যম। স্বাধীনচেতা ব্যক্তিদের জন্য নিরপেক্ষ খবর, বিশ্লেষণ এবং মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজ আগের চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি>টিডি
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন