১৩ অক্টোবর ২০২৫

রাতে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন যেসব প্রাকৃতিক মাস্ক

Logo
বাংলা প্রেস প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
রাতে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন যেসব প্রাকৃতিক মাস্ক
বাংলাপ্রেস ডেস্ক:  দিনভর ধুলা, ময়লা আর রোদে ত্বকের ওপর চাপ পড়ে। সেই ক্ষতি পূরণ করার সেরা সময় হলো রাত। ঘুমের সময় যেমন শরীর বিশ্রাম নেয়, তেমনই ত্বকের কোষ নতুন শক্তি পায়। তাই ঘুমাতে যাওয়ার আগে মুখ পরিষ্কার করা যেমন জরুরি, ঠিক তেমনই দরকার সঠিক পরিচর্যা করা।নিয়মিত ক্লিনজিং, টোনিং আর ময়েশ্চারাইজিং অবশ্যই করা উচিত। এর পাশাপাশি মাস্ক ব্যবহার করলে ত্বক আরো স্বাস্থ্যকর থাকে। মাস্ক ত্বকের গভীরে আর্দ্রতা জোগায়, টানটান রাখে এবং প্রাকৃতিক উজ্জলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। কিছু মাস্ক মাখার ১৫ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলতে হয়, আবার কিছু রাতভর মুখে রাখা যায়।ক্রিমের মতো মেখে ঘুমিয়ে পড়লেই হয়। শুধু ময়েশ্চারাইজারের বদলে এসব মাস্ক ব্যবহার করলেও ত্বক উপকৃত হবে। চলুন, জেনে নিই উপকারি কয়েকটি মাস্ক সম্পর্কে। কাঠবাদামের তেল ও অ্যালোভেরা মাস্ক কাঠবাদামের তেলে রয়েছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ, অ্যালোভেরা।যা প্রদাহ কমায়। এটি মুখে লাগালে আরাম পাওয়া যায়। বিশেষ করে রোদে পুড়ে যাওয়া ত্বকে স্বস্তি দেয়। ১ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেলের সাথে ১ টেবিল চামচ কাঠবাদামের তেল মিশিয়ে নিন। যাদের ত্বক শুষ্ক বা যাদের মুখে চামড়া কুঁচকে যেতে শুরু করেছে, তাদের জন্য এই মাস্ক অত্যন্ত কার্যকর।ক্লিনজিংয়ের পর পরিষ্কার মুখে এটি লাগান, হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন এবং ঘুমিয়ে পড়ুন। সপ্তাহে ২-৩ দিন ব্যবহার করলে ফল পাওয়া যাবে। অ্যালোভেরা ও ভিটামিন ই মাস্ক ত্বক টানটান রাখতে ভিটামিন ই দারুণ কাজ করে। এজন্য ১ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেলের সাথে একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে নিন। পরিষ্কার মুখে লাগিয়ে হালকা ম্যাসাজ করে রাতে ঘুমিয়ে পড়ুন। এক মাস নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক হবে উজ্জ্বল ও দাগহীন। কুঁচকে যাওয়া চামড়াও ধীরে ধীরে হ্রাস পাবে। [বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।] বিপি>টিডি
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]

মন্তব্য (0)

আলোচনায় যোগ দিন

আপনার মতামত শেয়ার করতে এবং অন্যান্য পাঠকদের সাথে যুক্ত হতে দয়া করে লগইন করুন।

এখনো কোন মন্তব্য নেই

Be the first to share your thoughts on this article!

আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন