যক্ষ্মা শুধু ফুসফুস নয়, আক্রান্ত করতে পারে দেহের যেকোনো অঙ্গে

বাংলা প্রেস
প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ পিএম


শরীরের অন্য অঙ্গের যক্ষ্মা সাধারণত এতটা ছোঁয়াচে নয়। তবে আক্রান্ত জায়গা অন্যের কাটা অংশে লাগলে ছড়াতে পারে। চিকিৎসা শুরু হলে এক মাসের মধ্যেই জীবাণুর সংক্রমণ ক্ষমতা কমে যায়যক্ষ্মা নির্ণয়ের পরীক্ষা
এমটি টেস্ট, স্পুটাম বা কফ পরীক্ষা, এক্স-রে / সিটি স্ক্যান, কালচার টেস্ট / জিন এক্সপার্ট, এফএনএসি। রোগের ধরণ অনুযায়ী শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
সংক্রমণ প্রতিরোধে করণীয়
হাঁচি-কাশির সময় মুখ ঢেকে রাখা। যেখানে সেখানে থুতু-কফ না ফেলা। আক্রান্তের কাছ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকা। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা। পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়া।
যক্ষ্মা এখন আর অজেয় নয়। সঠিক সময়ে শনাক্ত ও চিকিৎসা নিলে পুরোপুরি সেরে ওঠা সম্ভব। তাই সচেতনতা, পরীক্ষা ও নিয়মিত চিকিৎসাই যক্ষ্মা প্রতিরোধের চাবিকাঠি।
[বাংলা প্রেস বিশ্বব্যাপী মুক্তচিন্তার একটি সংবাদমাধ্যম। স্বাধীনচেতা ব্যক্তিদের জন্য নিরপেক্ষ খবর, বিশ্লেষণ এবং মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজ আগের চেয়ে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]
বিপি>টিডি
[বাংলা প্রেস হলো মুক্ত চিন্তার একটি বৈশ্বিক প্রচার মাধ্যম। এটি স্বাধীনচেতা মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সংবাদ, বিশ্লেষণ ও মন্তব্য সরবরাহ করে। আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, যা আজকের দিনে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।]
আপনি এগুলোও পছন্দ করতে পারেন





